“”নাসিরের অন্যতম আস্থাভাজন আকবর শালীকে বিয়ে করে মুক্তারপুরে””


“”নাসিরের অন্যতম আস্থাভাজন আকবর শালীকে বিয়ে করে মুক্তারপুরে””
বিশেষ প্রতিনিধি : নারায়ণগঞ্জ বুড়ির দোকানের বিগত ১৭ বছরে রাজ করে আসা নাসির,তারই এক অন্যতম সহকারী আকবর। যানা যায় শুরুতেই আকবর একজন হোটেলের ডালপুরি বিক্রেতা হিসেবেই ছিলেন, তবে আজীমির উসমানের দোসর নাসিরের বন্ধু হওয়ায়,তাকে বেশিদিন সেই ডালপুরি বিক্রয় করতে হয় নি।নাসিরের গোপন এবং প্রকাশের যত কাজ ছিলো ইসদাইর বুড়ির দোকানের সকল কাজ ই হত এই আকবরের হাতে।কালো টাকায় আকবর সহ তার প্রথম স্ত্রী করতেন বিভিন্ন এলাকায় চক্রবর্তী সুদের ব্যবসা। একজন সাধারণ ডালপুরি বিক্রেতা সেই সদুর বরিশাল থেকে এসে নারায়ণগঞ্জ বন্দরে হয়েছে স্থায়ী বাসিন্দা,এবং টাকা পয়সার মালিক বনে যাওয়ায় করেছেন শালীকে বিয়ে। একাধিক বিয়ে করা আকব এখন বন্দর এবং ছোট স্ত্রীর বাড়ি মুক্তারপুর আসা যাওয়ার মধ্যেই থাকে।এবং নাসিরের সকল অপকর্মের মুল হোতা এই আকবর রাতারাতি গেছেন কুটিবনে।গোপন সূত্রে জানা যায়,সন্ত্রাসী নাসিরের সকল অবৈধ টাকার হিসেব থাকতো আকবরের কাছে, শুদু তাই নয় নাসিরের কাছে থাকা সকল অবৈধ অস্ত্রের জমাদারের দায়িত্বে ছিলেন আকবর। ইসদাইয়ে নাসিরের যত কিশোরগ্যাং গ্রুপ ছিলো তাদের কাছে থাকা দেশীও অস্ত্র ও রাখতো এই আকবরের কাছে।বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনের পরে, আজমেরি ওসমানের সহযোগী নাসির লাপাত্তা হলেও, আকবর রয়েছে তার নিজ বাড়িতেই।নাসিরের লাপাত্তা হওয়ার পরে পরেই আকবর এলাকা ছেড়ে অন্যত্র গা ডাকা দিয়েছে। তবে ধারনা করা হচ্ছে এখনো নাসিরের সাথে আকবরের যোগাযোগ অক্ষুণ্ণ রয়েছে। সারাদেশে চলছে ডেভিল হান্ট এই দিকে ভরসা রেখে এলাকাবাসী এই সন্ত্রাসীদের হাত থেকে মুক্তি পেতে চায়।এবং এলাকাবাসী মনে করছে নাসিরের অনেক অস্ত্র এখনো আকবরের কাছেই রয়েছে। এসব অবৈধ অস্ত্র দিয়ে এলাকায় যে কোনো সময় একটা আতংক ছড়াতে পারে বলে এলাকাবাসীর ধারনা। তাই অচিরেই নাসিরের সহকারীদের আইনের আওয়াতায় আনা দাবি জনমনে….