খুঁজুন
শনিবার, ২৫ অক্টোবর, ২০২৫, ৯ কার্তিক, ১৪৩২

১৯ বছরেও নেই বিএনসিসির কার্যক্রম, আদায় করা হচ্ছে ফি, ক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা

ডেস্ক নিউজ
প্রকাশিত: বুধবার, ১ অক্টোবর, ২০২৫, ১:২৮ অপরাহ্ণ
১৯ বছরেও নেই বিএনসিসির কার্যক্রম, আদায় করা হচ্ছে ফি, ক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা

১৯ বছরেও নেই বিএনসিসির কার্যক্রম, আদায় করা হচ্ছে ফি, ক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা

এ এ এইচ সিয়াম , নজরুল বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধিঃ

জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার দেড় যুগ পরও বিএনসিসির নেই কোন কার্যক্রম। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন সুত্রে জানা যায় বিশ্ববিদ্যালয়ে বিএনসিসির কোন কার্যক্রম না থাকলেও শিক্ষার্থীদের কাছে প্রতিবছরই বিএনসিসি বাবদ নেওয়া হয় ৪০ টাকা ফি। কিন্তু দীর্ঘ দেড় যুগ পার হলেও এ নিয়ে কোন কার্যক্রম চোখে না পড়ায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের প্রতি ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন সাধারণ শিক্ষার্থীরা। বিশ্ববিদ্যালয়ের সর্বশেষ বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী ভর্তি ফি-এর তালিকায় বিএনসিসি ফি এখনো বিদ্যমান। অথচ বাস্তবে বিশ্ববিদ্যালয়ে বিএনসিসির কোনো ইউনিট নেই। শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, প্রতি ব্যাচে প্রায় ১ হাজার শিক্ষার্থীর কাছে নিয়মিত ফি নেওয়া হলেও কোন কাজে এই অর্থ ব্যয় হচ্ছে না।

 

জানা যায়, ২০০৬ সালে প্রতিষ্ঠিত বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হয়েছে মোট ১৯ টি ব্যাচের শিক্ষার্থী। বিশ্ববিদ্যালয়ের আইনে স্বীকৃতি থাকলেও এখন পর্যন্ত বাংলাদেশ ন্যাশনাল ক্যাডেট কোর (বিএনসিসি) চালু হয়নি। কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি সংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী প্রতি শিক্ষার্থীকে ৪০ টাকা করে বিএনসিসি ফি দিতে হচ্ছে।

শিক্ষার্থীদের অভিযোগ , যখন বিশ্ববিদ্যালয়ে বিএনসিসি কার্যক্রমই নেই, তখন প্রতি বছর এই টাকা নেওয়া হচ্ছে কেন? আদায়কৃত অর্থ আসলে কোথায় ব্যয় হচ্ছে—তা এখনো পরিষ্কার নয়। বর্তমানে বিশ্ববিদ্যালয়ে ১৯তম ব্যাচ চলমান। শিক্ষার্থীদের দাবি যদি প্রতি ব্যাচে গড়ে ১০০০ জন শিক্ষার্থী ধরা হয়, তাহলে ৪০ টাকা করে ১৯ ব্যাচে প্রায় ৭ থেকে ৮ লাখ টাকা কেবল বিএনসিসি ফি বাবদ আদায় করা হয়েছে।

 

এই বিষয়ে ইলেকট্রিক্যাল এন্ড  ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থী শওকত ইসলাম নামের ১ শিক্ষার্থী বলেন, “ভর্তি হওয়ার সময় থেকে লক্ষ্য করেছি ভর্তির জন্য প্রদেয় ফি ও  আনুষঙ্গিক ব্যয়ের সময় ২২ টি খাতের জন্য ফি নেওয়া হয়। এর মধ্যে একটি বিএনসিসি। কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয়ে বিএনসিসি’র কোন কার্যক্রম এখনো খেয়াল করি নি। তাহলে এই টাকা যাচ্ছে কোথায়?’ বিশ্ববিদ্যালয়ে ভার্তির সময় যদি গড়ে ১০০০ শিক্ষার্থীর থেকে ৪০ টাকা করে নেওয়া হয় তাহলে এখন পর্যন্ত প্রায় ৮ লক্ষ টাকা হয়। তাহলে এই টাকা কোন কাজে ব্যয় করা হলো?”

গত ১৯ বছর যাবৎ শিক্ষার্থীদের থেকে নেওয়া বিএনসিসি বাবদ আদায়কৃত ফান্ডের বিষয়ে জানতে চাওয়া হলে অর্থ ও হিসাব  দপ্তরের পরিচালক অধ্যাপক ড. রাজু আহমেদ বলেন, “ইউজিসি কর্তৃক বিএনসিসি এবং স্কাউটের জন্য এবার দেখলাম এক সাথে নেওয়া হয় দুইটা। যাই টাকা দেন সব তো বিশ্ববিদ্যালয়ের একাউন্টেই জমা হয়, প্রত্যেক বছরেই বিশ্ববিদ্যালয়ের একটা বাজেট বিশ্ববিদ্যালয়েরই বহন করতে হয়। এবারো মূল বাজেটের সম্পূর্ণ গভঃমেন্ট দিবে না, দেয় নি এগুলা বিশ্ববিদ্যালয়ের বহন করতে হয়। আলাদা আলাদা ফাণ্ড থাকে না। আলাদা করে কোন টাকা আলাদা থাকে না তাই বিশ্ববিদ্যালয়ের কল্যাণেই খরচ হয়।”

 

তবে বিএনসিসির আদায়কৃত ফান্ডের বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার বলছেন ভিন্ন কথা।  তাঁর দাবি বিএনসিসি বাবদ আদায়কৃত ফান্ডের টাকা এখন পর্যন্ত কোনো খাতে তা খরচ করা হয়নি।

এছাড়াও বিএনসিসির কোন কার্যক্রম না থাকলেও নিয়মিত ফি আদায় এবং সংগঠনটি চালু করতে প্রশাসনের সার্বিক কার্যক্রমের বিষয়ে জানতে চাওয়া হলে বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার অধ্যাপক ড. মিজানুর রহমান বলেন, “আমরা আসার পর থেকে রোভার স্কাউট কার্যক্রম শুরু করেছি এবং ইতিমধ্যে প্রাথমিক পর্যায়ে কয়েকটি কাজ সম্পন্ন করতে পেরেছি। স্কাউটের একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে এবং ধারাবাহিকভাবে এগিয়ে যাচ্ছি। বিএনসিসি এখনও চালু হয়নি, তবে অল্প কিছু দিনের মধ্যেই এটি শুরু করা হবে। রোভার স্কাউটের অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়ে বিএনসিসিকেও একইভাবে এগিয়ে নেওয়া হবে। লোকজনের ঘাটতি থাকলেও আমরা দায়িত্ব বণ্টনের মাধ্যমে কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছি। অনেক কষ্টের পর রোভার স্কাউটে কয়েকটি অনুষ্ঠান করা সম্ভব হয়েছে, আশা করছি বিএনসিসিও শিগগির চালু হবে।”

বিআরটিএ ময়মনসিংহের মোবাইল কোর্টে ২৯,৫০০ টাকা জরিমানা আদায়, যাত্রীদের স্বস্তি প্রকাশ

মোঃ বিল্লাল হোসেন মানিক সিনিয়র ক্রাইম রিপোর্টার ময়মনসিংহ।
প্রকাশিত: শুক্রবার, ৪ এপ্রিল, ২০২৫, ৩:১৭ অপরাহ্ণ
বিআরটিএ ময়মনসিংহের মোবাইল কোর্টে ২৯,৫০০ টাকা জরিমানা আদায়, যাত্রীদের স্বস্তি প্রকাশ

Oplus_131072

নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা ও স্বস্তির পরিবেশে ঈদ ফেরত যাত্রীসেবা:
বিআরটিএ ময়মনসিংহের মোবাইল কোর্টে ২৯,৫০০ টাকা জরিমানা আদায়, যাত্রীদের স্বস্তি প্রকাশ

মোঃ বিল্লাল হোসেন মানিক সিনিয়র ক্রাইম রিপোর্টার।

ময়মনসিংহ, ৪ এপ্রিল:
ঈদ ফেরত যাত্রীদের নিরাপদ ও স্বস্তিদায়ক যাত্রা নিশ্চিত করতে বিআরটিএ ময়মনসিংহ নিরলসভাবে মনিটরিং কার্যক্রম পরিচালনা করছে। আজ বৃহস্পতিবার (৪ এপ্রিল) নগরীর দিঘারকান্দা ঢাকা বাইপাস এলাকায় বিআরটিএ ময়মনসিংহের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট জনাব ইফফাত হাশেম এর নেতৃত্বে পরিচালিত মোবাইল কোর্টে ১০টি মামলায় মোট ২৯,৫০০ (উনত্রিশ হাজার পাঁচশত) টাকা জরিমানা আদায় করা হয়।

মোবাইল কোর্টে বাসে অতিরিক্ত ভাড়া আদায়, পণ্যবাহী পিকআপ ও ট্রাকে যাত্রী পরিবহন এবং ড্রাইভিং লাইসেন্সবিহীন চালকদের বিরুদ্ধে এ ব্যবস্থা নেওয়া হয়।

এছাড়া বিআরটিএ কর্মকর্তারা নগরীর বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্থানে — আন্তঃজেলা পাটগুদাম ব্রিজ টার্মিনাল, টাঙ্গাইল বাসস্ট্যান্ড, মাসকান্দা বাসস্ট্যান্ড ও শম্ভুগঞ্জ রেলগেট এলাকায় যাত্রীদের সাথে কথা বলেন এবং তাৎক্ষণিকভাবে কিছু সমস্যার সমাধান করেন।

মনিটরিং কার্যক্রমে দেখা যায়, অধিকাংশ বাস কর্তৃপক্ষ নির্ধারিত ভাড়ার তালিকা অনুসরণ করছে এবং যাত্রীদের থেকে অতিরিক্ত ভাড়া আদায় করা হচ্ছে না। বাস কাউন্টার ও যানবাহনগুলোতেও ভাড়ার তালিকা দৃশ্যমান রয়েছে কিনা, তা পর্যবেক্ষণ করা হয়।

অভিযান চলাকালে বাস চালক, কর্মচারী ও যাত্রীদের সাথে কথা বলে পরিস্থিতি যাচাই করা হয়। যাত্রীরা জানান, অতিরিক্ত ভাড়ার কোনো অভিযোগ নেই এবং বিআরটিএ’র কার্যক্রমে তারা স্বস্তি ও নিরাপত্তা বোধ করছেন।

এদিকে, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কার্যকর দায়িত্ব পালনের কারণে নগরীর সড়কগুলোতে যানজট তুলনামূলকভাবে কম ছিল, যা ঈদ ফেরত যাত্রীদের যাত্রাপথকে আরও স্বাচ্ছন্দ্যময় করেছে।

বিআরটিএ’র এই তৎপরতা ঈদের পূর্ব থেকে শুরু হয়ে এখনো পর্যন্ত চলমান রয়েছে এবং সংশ্লিষ্টরা জানান, ঈদ পরবর্তী সময়জুড়েও এ ধরনের মনিটরিং অব্যাহত থাকবে।

রিকশাচালকের ছেলে থেকে কোটিপতি: শম্ভুগঞ্জে আজহারুল-আনারুলের রহস্যময় সম্পদের পাহাড়!

মোঃ বিল্লাল হোসেন মানিক
প্রকাশিত: শনিবার, ৮ মার্চ, ২০২৫, ৫:২৬ অপরাহ্ণ
রিকশাচালকের ছেলে থেকে কোটিপতি: শম্ভুগঞ্জে আজহারুল-আনারুলের রহস্যময় সম্পদের পাহাড়!

রিকশাচালকের ছেলে থেকে কোটিপতি: শম্ভুগঞ্জে আজহারুল-আনারুলের রহস্যময় সম্পদের পাহাড়!

ময়মনসিংহের শম্ভুগঞ্জ চরহরিপুর ৩৩ নম্বর ওয়ার্ডে এক সময়ের দরিদ্র রিকশাচালকের দুই ছেলে মাত্র দুই-তিন বছরের মধ্যে কোটিপতির কাতারে পৌঁছেছে, যা এলাকাবাসীর কাছে বিস্ময়ের ও রহস্যের বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে।

স্থানীয়রা জানান, রিকশাচালক আজিজুলের দুই ছেলে—বড় ছেলে আজহারুল ও ছোট ছেলে আনারুল—রহস্যজনকভাবে কয়েক বছরের মধ্যেই কোটি কোটি টাকার মালিক বনে গেছেন। অথচ মাত্র কয়েক বছর আগেও তাদের পরিবার দারিদ্র্যের কষাঘাতে জর্জরিত ছিল।

সংসারের অভাব থেকে রাতারাতি সম্পদের পাহাড়

আজহারুল আগে বাসের হেল্পার ছিলেন, আর আনারুল ছিলেন একজন বাউন্ডুলে, নেশাগ্রস্ত যুবক, যিনি একাধিকবার জেলও খেটেছেন। তাদের পরিবার এতটাই অভাবের মধ্যে ছিল যে তাদের মা একসময় এনজিও থেকে লোন নিয়ে তা পরিশোধ করতে না পারায় জেল খাটতে বাধ্য হন। সেই একই পরিবারের ছেলেরা কীভাবে এত দ্রুত কোটিপতি হলো, তা এখন এলাকাবাসীর প্রশ্নের বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে।

চার-পাঁচ বছর আগে ঋণের বোঝা নিয়ে গ্রাম ছাড়তে হয়েছিল তাদের। তখন তাদের একমাত্র সম্পদ ছিল তাদের দাদা দুখু মিয়ার রেখে যাওয়া মাত্র ২.৫ শতাংশ জমি। কিন্তু আজ, এই পরিবার কোটি কোটি টাকার সম্পত্তির মালিক!

অল্প সময়ে বিপুল সম্পদ অর্জনের চাঞ্চল্যকর তথ্য

বর্তমানে আজহারুল ও আনারুলের নামে উল্লেখযোগ্য পরিমাণ সম্পত্তির খবর পাওয়া গেছে, যা তারা মাত্র দুই থেকে আড়াই বছরের মধ্যেই ক্রয় করেছেন—

✅ শম্ভুগঞ্জের জুয়েল এসপির বাড়ির পাশে পাপ্পু নামের এক ব্যক্তির কাছ থেকে ৩০ শতাংশ জমি
✅ মেইন রোডে সাধন নামের এক ভ্যানচালকের কাছ থেকে ১০ শতাংশ জমি
✅ কাশেম সরকারের কাছ থেকে বেশ কিছু জমি
✅ গুলু মিয়ার কাছ থেকে ৪৫ শতাংশ জমি
✅ হারুন নামের এক ব্যক্তির কাছ থেকে অতিরিক্ত কিছু জমি
✅ মেয়ের বিয়েতে দিয়েছেন ২০০ শতাংশ জমি
✅ ঢাকায় কিনেছেন একটি ফ্ল্যাট
✅ ময়মনসিংহ শহরের মধ্যেও একটি বাড়ি কিনেছেন
✅ ড্রাম ট্রাক ও বেকু ক্রয় করেছেন
✅ মাছের ফিশারি গড়ে তুলেছেন
✅ ছেলেদের শ্বশুরবাড়িতেও কিনেছেন প্রচুর পরিমাণ জমি ও বাড়ি

স্থানীয়দের দাবি, আজহারুল ও আনারুল কখনো বাজার থেকে মাছ কেনেন না, বরং তারা বিলের মাছই নিজেদের দখলে নিয়ে নেন। এমনকি তারা এলাকার সব মাছ বাজারের নিয়ন্ত্রণ নিজেদের হাতে রেখেছেন বলেও অভিযোগ উঠেছে।

প্রশ্ন উঠছে আয়ের উৎস নিয়ে

তাদের এত দ্রুত ধনী হওয়ার রহস্য নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন স্থানীয়রা। তাদের আয়ের উৎস কী? তারা কী ব্যবসা করে? আয়কর ও ভ্যাট দিচ্ছে কি না? এ নিয়ে সাধারণ মানুষের মধ্যে নানা সন্দেহ তৈরি হয়েছে।

এলাকাবাসী ও সচেতন মহল দাবি করছেন, আজহারুল ও আনারুলের আয়-ব্যয়ের হিসাব এবং সম্পদের বৈধতা তদন্ত করে দেখা হোক। প্রশাসনের প্রতি আহ্বান জানানো হচ্ছে, তারা কোনো অবৈধ কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে সম্পদ অর্জন করেছে কি না, তা তদন্ত করে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হোক।

মুক্তাগাছায় পরিবহন চাঁদাবাজির পুরনো রূপে নতুন মুখোশ!

মোঃ বিল্লাল হোসেন মানিক
প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ৪ মার্চ, ২০২৫, ১২:৫৭ অপরাহ্ণ
মুক্তাগাছায় পরিবহন চাঁদাবাজির পুরনো রূপে নতুন মুখোশ!

Oplus_131072

মুক্তাগাছায় পরিবহন চাঁদাবাজির পুরনো রূপে নতুন মুখোশ!

আওয়ামী লীগের ছত্রছায়া থেকে বিএনপি-যুবদলের অসাধু নেতাদের সঙ্গে আঁতাত, চাঁদাবাজি চালিয়ে যাচ্ছে সারাফত আলী!

মোঃ বিল্লাল হোসেন মানিক ময়মনসিংহ জেলা প্রতিনিধি।

ময়মনসিংহের মুক্তাগাছায় পরিবহন খাতে চাঁদাবাজির দৌরাত্ম্য যেন শেষ হওয়ার নাম নেই। অতীতে ফ্যাসিবাদী আওয়ামী লীগ সরকারের সময় চাঁদাবাজির একচ্ছত্র আধিপত্য বিস্তারকারী মোহাম্মদ সারাফত আলী (পিতা: নইমুদ্দিন, ঠিকানা: পাড়া টুঙ্গি, দলুয়া বিল) এখনো সেই একই অপকর্ম চালিয়ে যাচ্ছে। তবে এবার সে কৌশল বদলেছে—পুরনো রাজনৈতিক রং বদলে বিএনপি ও যুবদলের কিছু অসাধু নেতাদের সঙ্গে যোগসাজশ করে আবারও পরিবহন সেক্টরে চাঁদাবাজির রাজত্ব কায়েম করেছে।

একসময় আওয়ামী লীগের ছত্রছায়ায়, এখন বিএনপি-যুবদলের অসাধু নেতাদের সঙ্গে!

বিল্লাল হোসেন সরকার, ইদু, যদু, আরব আলী, মনিরের মতো বিতর্কিত আওয়ামী লীগ নেতাদের ঘনিষ্ঠ সহচর হিসেবে পরিচিত সারাফত আলী দীর্ঘদিন ধরে মুক্তাগাছার পরিবহন খাতে চাঁদাবাজির নেতৃত্ব দিয়েছিল। আওয়ামী লীগের প্রভাবশালী নেতাদের মদদে সে তখন অবৈধভাবে অর্থ আদায়, শ্রমিক ও পরিবহন মালিকদের ভয়ভীতি দেখানোসহ নানা অপকর্ম করত। কিন্তু সরকার পরিবর্তনের পর পরিস্থিতি পাল্টে যায়।

নতুন রাজনৈতিক বাস্তবতায় টিকে থাকতে এবার সে বিএনপি ও যুবদলের কিছু অসাধু নেতাদের সঙ্গে আঁতাত করেছে। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক পরিবহন শ্রমিক ও মালিক অভিযোগ করেছেন, সারাফত আলী এখন বিএনপির প্রভাবশালী কিছু নেতার ছত্রছায়ায় থেকে ঠিক আগের মতোই চাঁদাবাজি চালিয়ে যাচ্ছে।

পরিবহন খাতজুড়ে আতঙ্ক, সাধারণ শ্রমিক-মালিকরা বিপর্যস্ত

মুক্তাগাছার পরিবহন শ্রমিক ও মালিকরা বলছেন, সারাফত আলী ও তার গডফাদারদের কারণে তাদের জীবন দুর্বিষহ হয়ে উঠেছে। চাঁদা না দিলে গাড়ি চলতে দেওয়া হয় না, শ্রমিকদের মারধর করা হয়, এমনকি প্রাণনাশের হুমকিও দেওয়া হচ্ছে বলে অভিযোগ উঠেছে।

একজন পরিবহন শ্রমিক বলেন, “আমরা খেটে খাওয়া মানুষ, সারাদিন গাড়ি চালিয়ে যা আয় করি, তার বড় একটা অংশ চাঁদা দিতে হয়। না দিলে মারধর করা হয়, গাড়ি বন্ধ করে দেওয়া হয়। এই অবস্থায় আমরা কোথায় যাব?”

প্রশাসনের নীরব ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন!

স্থানীয়দের অভিযোগ, প্রশাসনের নাকের ডগায় এই চাঁদাবাজি চললেও এখন পর্যন্ত কার্যকর কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। অনেকে মনে করছেন, রাজনৈতিক প্রভাবের কারণেই সারাফত আলীর মতো চাঁদাবাজরা বারবার রঙ বদলে টিকে যাচ্ছে।

একজন স্থানীয় বাসিন্দা ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, “সরকার পরিবর্তন হলে শুধু দল বদলায়, কিন্তু চাঁদাবাজি বন্ধ হয় না। প্রশাসন যদি চায়, একদিনেই এসব বন্ধ করা সম্ভব। কিন্তু তারা নিরব ভূমিকা পালন করছে!”

জনদাবি: অবিলম্বে চাঁদাবাজদের গ্রেপ্তার করুন!

মুক্তাগাছার সাধারণ জনগণ, পরিবহন শ্রমিক ও মালিকরা প্রশাসনের কাছে দাবি জানিয়েছেন, দ্রুত সারাফত আলীসহ তার চাঁদাবাজ চক্রের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে। না হলে মুক্তাগাছার পরিবহন সেক্টর এক শ্রেণির চাঁদাবাজদের হাতে জিম্মি হয়ে পড়বে, যা সাধারণ মানুষের চলাচল ও শ্রমজীবী মানুষের জীবিকাকে আরও কঠিন করে তুলবে।

প্রশাসন কি ব্যবস্থা নেবে, নাকি রাজনৈতিক আশ্রয়ে চাঁদাবাজরা আরও বেপরোয়া হয়ে উঠবে? মুক্তাগাছার মানুষ এখন সেই প্রশ্নের উত্তর খুঁজছে।

জয়পুরহাটে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটি নিয়ে দুপক্ষের পাল্টাপাল্টি কর্মসূচী

জয়পুরহাট প্রতিনিধি
প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ২৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫, ১১:৪০ অপরাহ্ণ
জয়পুরহাটে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটি নিয়ে দুপক্ষের পাল্টাপাল্টি কর্মসূচী

জয়পুরহাটে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটি নিয়ে দুপক্ষের পাল্টাপাল্টি কর্মসূচী

মোঃ মাফিজুল ইসলাম জয়পুরহাট জেলা প্রতিনিধিঃ

ফা‌রহানা আক্তার, জয়পুরহাট : কেন্দ্র ঘোষিত নতুন কমিটি নিয়ে জয়পুরহাটে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের দু’পক্ষ পাল্টাপাল্টি কর্মসূচী পালন করেছে।কেন্দ্র ঘুষিত নতুন কমিটিতে স্থান পাওয়া বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ছাত্র সমন্বয়করা বুধবার দুপুরের জয়পুরহাট প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলন করেন।
এসময় নতুন কমিটির আহ্বায়ক হাসিবুল হক সানজিদ, সদস্য সচিব মুবাশীর আলী শিহাব, সিনিয়র যুগ্ম সচিব নিয়ামুর রহমান নিবিড়,যুগ্ম সদস্য সচিব মোবাশ্বের হোসেন,মুখ্য সংগঠক এহছান আহমেদ নাহিদ উপস্থিত ছিলেন।
সংবাদ সম্মেলনে তারা বলেন, গতকাল মঙ্গলবার রাতে কেন্দ্র ঘুষিত নতুন কমিটি ঘোষণা করা হয়। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ঘোষিত কমিটি একতরফা যে অভিযোগ করা হচ্ছে তা ভিত্তিহীন। আন্দোলনের সময় যারা আমাদের সাথে ছিলেন তারা এই কমিটিতে স্থান পেয়েছে।
অপরদিকে নতুন কমিটিতে পদবঞ্চিতরা শহরের শহীদ ডাঃ আবুল কাশেম ময়দানে মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করেন।

মানববন্ধন চালাকালে বক্তব্য রাখেন, ছাত্র আন্দলোনের প্রতিনিধি বোরহান উদ্দীন, আশরাফুল ইসলাম,মোহাম্মদ সাকিল,রাকিব হাসান,শাহিন আলম,নাঈম হোসেন, সবুজ হোসেনসহ প্রমুখ।

এসময় তারা অভিযোগ করেন বিগত বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় যারা মাঠে ছিলেন না তারাই এই নতুন কমিটিতে স্থান পেয়েছেন। এমনকি ছাত্রলীগ নেতা এই কমিটিতে স্থান পাওয়ায় তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করেন তারা। অবিলম্বে এই কমিটি বাতিল করে আন্দোলনের শরীক সকলকে সাথে নিয়ে নতুন কমিটি ঘোষণা করার আহ্বান জানান।

ময়মনসিংহে পূজামণ্ডপে ছুরিকাঘাতে তিনজন আহত, অভিযুক্ত যুবক আটক

ডেস্ক নিউজ
প্রকাশিত: শনিবার, ২৫ অক্টোবর, ২০২৫, ২:৪৭ পূর্বাহ্ণ
ময়মনসিংহে পূজামণ্ডপে ছুরিকাঘাতে তিনজন আহত, অভিযুক্ত যুবক আটক

ময়মনসিংহে পূজামণ্ডপে ছুরিকাঘাতে তিনজন আহত, অভিযুক্ত যুবক আটক

ময়মনসিংহ নগরীতে শ‍্যামা পূজার মণ্ডপে ছুরিকাঘাতের এক রোমহর্ষক ঘটনা ঘটেছে। বুধবার (২২ অক্টোবর) রাত সাড়ে ৯টার দিকে নগরীর বড় কালীবাড়ীস্থ বন্ধুসংঘ শ‍্যামা পূজামণ্ডপে এ হামলার ঘটনা ঘটে। এতে তিনজন গুরুতর আহত হয়েছেন।

আহতরা হলেন—অটোমিস্ত্রি মানিক সরকার (২৮), তার স্ত্রী ভারতী সরকার (২৪) এবং বড় কালীবাড়ী বন্ধুসংঘ শ‍্যামা পূজা কমিটির সাধারণ সম্পাদক সাধন সরকার (৫৭)। বর্তমানে তারা ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন।

স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, পূজামণ্ডপে সামান্য কথা কাটাকাটির জেরে মো. মামুন (২৭) নামে এক যুবক হঠাৎ ছুরি বের করে হামলা চালায়। এতে উপস্থিত তিনজন রক্তাক্ত হন। পরে স্থানীয়রা দ্রুত আহতদের উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যায় এবং হামলাকারী মামুনকে আটক করে পুলিশে সোপর্দ করে।

আহতদের মধ্যে ভারতী সরকারের অবস্থা আশঙ্কাজনক। স্থানীয় যুবক দ্বীপ জানান, ছুরিকাঘাতে ভারতীর ফুসফুসে গভীর ক্ষত সৃষ্টি হয়েছে, অতিরিক্ত রক্তক্ষরণের কারণে তাকে ঢাকায় রেফার্ড করা হয়েছে।

এ ঘটনায় নগরজুড়ে চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। পুলিশ জানায়, আটক মামুনকে জিজ্ঞাসাবাদ চলছে, ঘটনার পেছনে অন্য কোনো কারণ আছে কি না, তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।

 

জামালপুরে ২২ হাজার পিস ইয়াবাসহ স্বামী-স্ত্রী গ্রেফতার

ডেস্ক নিউজ
প্রকাশিত: শুক্রবার, ২৪ অক্টোবর, ২০২৫, ১১:০৪ অপরাহ্ণ
জামালপুরে ২২ হাজার পিস ইয়াবাসহ স্বামী-স্ত্রী গ্রেফতার

জামালপুরে ২২ হাজার পিস ইয়াবাসহ স্বামী-স্ত্রী গ্রেফতার

জামালপুর সদর থানা পুলিশের অভিযানে ২২ হাজার পিস ইয়াবা ট্যাবলেটসহ স্বামী-স্ত্রীকে গ্রেফতার করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার রাতে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে জানা যায়, কক্সবাজার থেকে যাত্রীবাহী একটি বাসে বিপুল পরিমাণ ইয়াবা আনা হচ্ছে জামালপুরে।

অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন ও অর্থ) মোঃ সোহেল মাহমুদ পিপিএম এর নির্দেশে সদ্য যোগদান করা অফিসার ইনচার্জ মোঃ নাজমুস সাকিবের নেতৃত্বে একটি বিশেষ অভিযান পরিচালনা করা হয়। অভিযানে অংশ নেন এসআই (নিঃ) মোঃ শহিদুল ইসলাম, এসআই (নিঃ) সাইফুল ইসলাম, এএসআই (নিঃ) আকরাম হোসেন, কনস্টেবল মোশাররফ হোসেন, নারী কনস্টেবল ফাতেমা আক্তার, মোছাঃ সাবিনা ইয়াসমিন, মুক্তা আক্তার ও শ্রাবণী আক্তার।

শুক্রবার সকাল আনুমানিক সাড়ে সাতটার দিকে জামালপুর সদর থানাধীন দড়িপাড়া এলাকায় মেসার্স স্নিগ্ধা মটরসের সামনে বাসটি থামিয়ে তল্লাশি চালানো হয়। তল্লাশিকালে এক দম্পতির কাছ থেকে ২২ হাজার ইয়াবা ট্যাবলেট উদ্ধার করা হয়, যার বাজারমূল্য প্রায় ৬৬ লাখ টাকা।

গ্রেফতারকৃতরা হলেন মোঃ আব্দুল মতিন (৪৭), পিতা মৃত হাসমত আলী, গ্রাম ডিগ্রীরচর পশ্চিমপাড়া, থানা জামালপুর সদর এবং তার স্ত্রী মোছাঃ শাহিদা বেগম (৩৫), পিতা মোঃ আব্দুল সামাদ, গ্রাম নুরুন্দি (ডিগ্রীরচর), থানা জামালপুর সদর।

জেলা পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, স্বামী-স্ত্রী দীর্ঘদিন ধরে মাদক ব্যবসায় জড়িত ছিলেন।

জামালপুর জেলার পুলিশ সুপার সৈয়দ রফিকুল ইসলাম পিপিএম-সেবা বলেন, অফিসার ইনচার্জ মোঃ নাজমুস সাকিব যোগদানের পরপরই দক্ষ নেতৃত্বে এই সফল অভিযান পরিচালিত হয়েছে। তার দ্রুত পদক্ষেপ ও পেশাদারিত্বের ফলে বিপুল পরিমাণ ইয়াবাসহ বাস জব্দ সম্ভব হয়েছে। এটি জামালপুর জেলা পুলিশের জন্য একটি উল্লেখযোগ্য সাফল্য।

তিনি আরও বলেন, মাদক সমাজের জন্য মহামারী। মাদক নির্মূলে জামালপুর জেলা পুলিশ বদ্ধপরিকর। জেলা থেকে মাদক সম্পূর্ণ নির্মূল না হওয়া পর্যন্ত এ অভিযান অব্যাহত থাকবে।

নরসিংদী শিবপুর উপজেলার দুলালপুর ইউনিয়ন ইমাম পরিষদ এর উদ্যোগে ইসলামী মহা সম্মেলন অনুষ্ঠিত

ডেস্ক নিউজ
প্রকাশিত: শুক্রবার, ২৪ অক্টোবর, ২০২৫, ৯:৩২ অপরাহ্ণ
নরসিংদী শিবপুর উপজেলার দুলালপুর ইউনিয়ন ইমাম পরিষদ এর উদ্যোগে ইসলামী মহা সম্মেলন অনুষ্ঠিত

নরসিংদী শিবপুর উপজেলার দুলালপুর ইউনিয়ন ইমাম
পরিষদ এর উদ্যোগে ইসলামী মহা সম্মেলন অনুষ্ঠিত

আবুনাঈম রিপন:স্টাফ রিপোর্টার:
নরসিংদী শিবপুর উপজেলার দুলালপুর ইউনিয়ন ইমাম পরিষদের উদ্যোগে ৬ষ্ঠ বার্ষিক ইসলামী মহা সম্মেলন ২২ইং অক্টোবর বুধবার, বাদআসর বর্ণ মালা
আইডিয়াল একাডেমি এন্ড হাইস্কুল মাঠে অনুষ্ঠিত
ইসলামী সম্মেলনে, দুলালপুর ইউনিয়ন ইমাম পরিষদের সভাপতি, ও দুলালপুর মোড় জামে মসজিদের
ইমাম, হাফেজ মাওলানা হাফিজ উদ্দিন ভুঁইয়ার সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন,
শামসুল ইসলাম (ইমরান)সহকারী কমিশনার (ভূমি)
ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট, রাজশাহী।
উক্ত ইসলামী সম্মেলনে প্রধান বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন,কারা নির্যাতিত মজলুম আলেমে দ্বীন শায়েখ, মুফতি জসিম উদ্দিন রহমানী।
বিশেষ বক্তা ছিলেন, মুফতি লুৎফুর রহমান ফরায়েজী,
পরিচালক, তা’লীমুল ইসলাম ইনস্টিটিউট এন্ড রিচার্জ সেন্টার, ঢাকা।
মুফতি, মো: কবির হোসেন, প্রভাষক, দুলালপুর সিনিয়র ফাজিল ডিগ্ৰী মাদ্রাসা,
বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন,
একেএম মোজাম্মেল হক মোল্লা, অধ্যাপক, বারুদিয়া নূর কারিগরি মহা বিদ্যালয়, মনোহরদী,
ইব্রাহিম খলিল, সহকারী রেজিস্টার, বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্ট। এ, কে শরীফ উদ্দিন আহমেদ বিশিষ্ট ব্যাবসায়ী,
আবু নাঈম রিপন, সাবেক সাধারণ সম্পাদক, ও দুলালপুর মোড় বাজার কমিটির সভাপতি।
নাজমুল হোসেন খান, ম্যানেজার, মিল্লাৎ মেনুফ্যাকচারিংলি:ঢাকা।
আবদুল্লাহ মোহাম্মদ কাউছার, বিশিষ্ট সমাজ সেবক।
আলমগীর হোসেন (আলম মোল্লা)সমাজ সেবক।
শেখ মো: আব্দুল খালেক, সেক্রেটারি, কাদিরচর জামে মসজিদ।
শাহাদাৎ হোসেন নাজির, সভাপতি, লাখপুর বাজার কমিটি। সোহরাব নাজির, প্রপা:বিবি এল ব্রিক ফিল্ড।
আলমগীর ইকবাল শিকদার (মিন্টু) সাবেক পরিচালক,
বাংলাদেশ রেলওয়ে, ঢাকা।
মোয়াজ্জেম হোসেন, ভূঁইয়া, এডভোকেট, জজ কোর্ট, ঢাকা।
মোশারফ হোসেন ফকির, সহকারী শিক্ষক, কাদিরচর স, প্রা, বিদ্যালয়।
এ, এস, আই, নূরে আলম, দুলালপুর প্রমুখ।
উক্ত সম্মেলনে সঞ্চালনায় ছিলেন, হযরত মাও, ইসমাইল হোসেন, খতিব পাড়াতলা উওর পাড়া জামে মসজিদ।

উদ্ধোধক ছিলেন, ইঞ্জি:নূর আহমেদ ভূঁইয়া, (পাড়াতলা), চেয়ারম্যান, পাথ ফাইন্ডার গ্লোবাল লি:।
প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, মাওলানা মনজুর হোসেন ফকির, অধ্যক্ষ, দুলালপুর সিনিয়র ফাজিল ডিগ্ৰী মাদ্রাসা।
পৃস্টপোষকতায় ছিলেন, মাহফুজুল হক শামীম মোল্লা, চেয়ারম্যান, দুলালপুর ইউনিয়ন।
সার্বিক দিক নির্দেশনায় ছিলেন, হাফেজ মাওলানা, মাসুদুর রহমান। সাধারণ সম্পাদক, দুলালপুর ইউনিয়ন ইমাম পরিষদ।