খুঁজুন
মঙ্গলবার, ১৮ মার্চ, ২০২৫, ৪ চৈত্র, ১৪৩১

অপরাধীদের ষড়যন্ত্রের শিকার এএসআই কামরুল ইসলাম!

ময়মনসিংহের বিভাগীয় চিফ সিনিয়র ক্রাইম রিপোর্টার মোঃ বিল্লাল হোসেন মানিক
প্রকাশিত: সোমবার, ১৭ মার্চ, ২০২৫, ১:২১ অপরাহ্ণ
অপরাধীদের ষড়যন্ত্রের শিকার এএসআই কামরুল ইসলাম!

অপরাধীদের ষড়যন্ত্রের শিকার এএসআই কামরুল ইসলাম!

অপরাধের বিরুদ্ধে আপসহীন থাকার কারণেই হামলা, অপপ্রচার ও ষড়যন্ত্র!

ময়মনসিংহের কোতোয়ালী মডেল থানার সাহসী পুলিশ অফিসার এএসআই কামরুল ইসলাম বর্তমানে চিহ্নিত অপরাধী ও তাদের দোসরদের ষড়যন্ত্রের শিকার। তিনি কখনো অপরাধের সঙ্গে আপস করেননি, ঘুষ গ্রহণ করেননি এবং সবসময় অপরাধীদের বিরুদ্ধে কঠোর ভূমিকা পালন করেছেন।

👉 তার অপরাধ একটাই— তিনি অপরাধীদের ছাড় দেননি!


📌 ষড়যন্ত্রের সূত্রপাত— ০৬ মার্চ ২০২৫

✅ ৬ মার্চ ২০২৫, সকাল ১১টায় বাদী মোবাইলে এএসআই কামরুল ইসলামকে কল করেন। দুপুর ২টায় তিনি ঘটনাস্থলে পৌঁছে দেখেন বাদী তার সীমানা প্রাচীর নির্মাণের কাজে ব্যস্ত।

✅ এসময় বাদী এএসআইকে  কিছুক্ষণ অপেক্ষা করতে বলেন। এরপর কনস্টেবল মাসুদকে সঙ্গে নিয়ে মেইনরোডের দিকে রওনা হলে পথে ওয়াদুদ মেম্বার,ফয়সাল তার সাঙ্গপাঙ্গরা  খারাপ  ভাষায় গালাগালি শুরু করে!যুবলীগ নেতা আবু বক্কর সিদ্দিক ও শেখ মোহাম্মদ আশরাফুল আলমের সামনেই

✅ একপর্যায়ে তারা এসআই কামরুল ইসলামের ওপর হামলার চেষ্টা করে! তবে তিনি বুদ্ধিমত্তা ও অভিজ্ঞতা দিয়ে সংঘর্ষ এড়িয়ে থানায় ফিরে যান এবং বিষয়টি রিপোর্ট করেন।


📌 ষড়যন্ত্রের নতুন অধ্যায়— মীমাংসার প্রস্তাব ও হুমকি!

  • ✅ ৭ মার্চ ২০২৫, ওসি সাহেবের পরামর্শক্রমে এসআই কামরুল ইসলাম ঘটনার বিষয়ে অফিসিয়াল জিডি করেন যার   (নম্বর: ৬২১)

✅ কিন্তু রাত ৯টার দিকে সন্ত্রাসী ফয়সাল ফোন দিয়ে তাকে চাপ প্রয়োগ করে বিষয়টি আপস-মীমাংসার জন্য!

👉 এসআই কামরুল ইসলাম মীমাংসার প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় তার বিরুদ্ধে নতুন ষড়যন্ত্র শুরু হয়!


📌 মিথ্যা অপপ্রচার— অপরাধীদের রক্ষায় সাংবাদিকদের ভূমিকা!

❌ কিছু অসাধু সাংবাদিক দাবি করছে, এসআই কামরুল ৩০ হাজার টাকার বিনিময়ে মাদক ব্যবসায়ী মর্জিনাকে ছেড়ে দিয়েছেন!
বাস্তবে, তিনি আইন মেনেই আসামিদের গ্রেফতার করেছেন, কোনো অন্যায় করেননি!

সন্ত্রাসী ফয়সালের বোন মা কে গ্রেফতার করাই ছিল এসআই কামরুল হাসানের অপরাধ সেই দিন থেকেই কামরুল হাসানের পিছনে লেগে আছেন এই সন্ত্রাসী ফয়সাল।

👉 অপরাধীদের রক্ষা করতেই এসব অসাধু সাংবাদিক এসআই কামরুল ইসলামের বিরুদ্ধে ভিত্তিহীন অপবাদ ছড়াচ্ছে!


📌 রাজনৈতিক দালাল ও মেয়রপন্থী চক্রের ষড়যন্ত্র!

👉 মেয়রপন্থী একটি চক্র অপরাধীদের রক্ষা করতে উঠে-পড়ে লেগেছে!
👉 এই চক্রের নেতৃত্বে রয়েছে কিছু তথাকথিত সাংবাদিক, যারা মেয়রের ঘনিষ্ঠ ও আওয়ামী দালালি করেই চলে!


📌 ফুরক্বানিয়া মাদ্রাসার নামে অপরাধের সাম্রাজ্য!

⚠️ ময়মনসিংহের ৩১ নম্বর ওয়ার্ড, শিমুলতলী মোড়, হাজী শমসের আলী বাইলেন রোড ও চর ঈশ্বরদিয়া এলাকায় ফুরক্বানিয়া কিন্ডার গার্টেন ও হাফিজিয়া মাদ্রাসা শিক্ষার আড়ালে ভয়ংকর অপরাধের কেন্দ্র হয়ে উঠেছে!

✅ স্থানীয় কাউন্সিলর জামাল উদ্দিনের পৃষ্ঠপোষকতায় মাদ্রাসাটির মাধ্যমে জমি দখল, মাদক ব্যবসা ও চাঁদাবাজি চলছে!
✅ জোরপূর্বক জমি দখল করে এই মাদ্রাসা গড়ে তোলা হলেও, শিক্ষার্থীর সংখ্যা খুবই কম!
বাস্তবে, এটি শিক্ষার আড়ালে অপরাধীদের নিরাপদ আস্তানা!


📌 কারাগারেও অপরাধীদের নিয়ন্ত্রণ— জামাল বাহিনীর তাণ্ডব!

👉 কাউন্সিলর জামাল উদ্দিন এখন কারাগারে থাকলেও, তার বাহিনী এখনো এলাকায় সন্ত্রাস চালাচ্ছে!
👉 তার অনুসারীরা ফুরক্বানিয়া মাদ্রাসার আড়ালে জমি দখল ও অপরাধ অব্যাহত রেখেছে!
👉 সাধারণ জনগণ প্রতিবাদ করলেই তাদের হুমকি দিয়ে মুখ বন্ধ করা হচ্ছে!


📌 এসআই কামরুল ইসলামের চ্যালেঞ্জ!

💬 “যদি কেউ প্রমাণ করতে পারে যে আমি অন্যায় করেছি, তাহলে আমি পুলিশের চাকরি ছেড়ে দেব!”

👉 কিন্তু যারা তার বিরুদ্ধে মিথ্যা প্রচারণা চালাচ্ছে, তারা কি শপথ করে বলতে পারবে যে তারা কখনো ঘুষ খায়নি? অপরাধীদের পক্ষ নেয়নি?


⚠️ এখনই প্রশাসনের কঠোর ব্যবস্থা দরকার!

🚨 এসআই কামরুল ইসলামের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রকারীদের চিহ্নিত করে গ্রেফতার করতে হবে!
🚨 ফুরক্বানিয়া মাদ্রাসার আড়ালে চলা সব অবৈধ কার্যক্রম বন্ধ করতে হবে!
🚨 অপরাধীদের রক্ষাকারী অসাধু সাংবাদিকদের চিহ্নিত করে বিচারের আওতায় আনতে হবে!
🚨 আইনের শাসন নিশ্চিত করতে হলে এসআই কামরুল ইসলামের মতো সাহসী পুলিশ অফিসারদের সুরক্ষা দিতে হবে!

 

বাংলাদেশের যে কোনো সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের খবর জানাতে আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ করুন!

🤲 আল্লাহ হাফেজ!

গোয়েন্দা ও সেনাবাহিনীর অভিযানে দিশেহারা ভেজাল ব্যবসায়ীরা ময়মনসিংহে ভেজাল সেমাই কারখানায় অভিযান, জরিমানা ও ধ্বংস অভিযান

প্রতিবেদন: ক্রাইম রিপোর্টার মোঃ বিলাল হোসেন (মানিক) 
প্রকাশিত: রবিবার, ৯ মার্চ, ২০২৫, ৬:৩২ অপরাহ্ণ
গোয়েন্দা ও সেনাবাহিনীর অভিযানে দিশেহারা ভেজাল ব্যবসায়ীরা ময়মনসিংহে ভেজাল সেমাই কারখানায় অভিযান, জরিমানা ও ধ্বংস অভিযান

গোয়েন্দা ও সেনাবাহিনীর অভিযানে দিশেহারা ভেজাল ব্যবসায়ীরা
ময়মনসিংহে ভেজাল সেমাই কারখানায় অভিযান, জরিমানা ও ধ্বংস অভিযান

ময়মনসিংহ সদর উপজেলার চর ঈশ্বরদিয়া এলাকায় জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা সংস্থা (এনএসআই) ময়মনসিংহের নেতৃত্বে সেনাবাহিনী, সদর উপজেলা প্রশাসন ও বিএসটিআইয়ের যৌথ অভিযানে ধরা পড়লো ভেজাল সেমাই কারখানা। অস্বাস্থ্যকর, নোংরা পরিবেশে তৈরি মানহীন সেমাই উৎপাদন ও বিক্রির অভিযোগে কারখানার মালিককে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। অভিযানের সময় বেআইনি পন্থায় ব্যবহৃত প্যাকেটগুলো আগুনে পুড়িয়ে ধ্বংস করা হয়।

গোয়েন্দা নজরদারিতে অসাধু ব্যবসায়ীদের আতঙ্ক

গত তিনদিন আগে এই ভেজাল কারখানা নিয়ে একটি গোপন রিপোর্টের ভিত্তিতে এনএসআই গোয়েন্দা তৎপরতা জোরদার করে। পর্যবেক্ষণের পর, আজ ০৯ মার্চ ২০২৫, দুপুর ১২টা থেকে বিকেল ৪টা ২০ মিনিট পর্যন্ত অভিযান চালানো হয়। সেনাবাহিনীর সমন্বয়ে এনএসআই-এর নেতৃত্বে পরিচালিত এই অভিযানে পুরো কারখানার কার্যক্রম বন্ধ করে দেওয়া হয়।

সেনাবাহিনীর সক্রিয় ভূমিকা

অভিযানে সেনাবাহিনীর সদস্যরা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। তারা পুরো এলাকা ঘিরে ফেলে এবং নিশ্চিত করেন যে, কোনোভাবেই অভিযুক্ত ব্যবসায়ীরা পালাতে না পারে। সেনাবাহিনীর কঠোর অবস্থানের কারণে এলাকায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে, এবং অন্যান্য অসাধু ব্যবসায়ীরাও দ্রুত তাদের কার্যক্রম গুটিয়ে ফেলে।

বেআইনি প্যাকেট পুড়িয়ে ধ্বংস

অভিযান শেষে বেআইনিভাবে ব্যবহৃত বিপুল পরিমাণ প্যাকেট ও সামগ্রী আগুনে পুড়িয়ে ধ্বংস করা হয়। স্থানীয় জনগণের সামনে এটি পুড়িয়ে ফেলা হয়, যাতে অন্য ভেজাল ব্যবসায়ীরা সতর্ক হয়।

এনএসআই-এর কড়া হুঁশিয়ারি

এনএসআই-এর কর্মকর্তারা স্পষ্টভাবে জানিয়ে দিয়েছেন— এ ধরনের ভেজাল ও মানহীন খাদ্য উৎপাদনকারীদের বিরুদ্ধে আরও কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। সেনাবাহিনীর উপস্থিতিতে এলাকাবাসী স্বস্তি প্রকাশ করে এবং প্রশাসনের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানায়।

স্থানীয়দের প্রতিক্রিয়া

অভিযান সম্পর্কে স্থানীয় এক বাসিন্দা বলেন,
“এতদিন আমরা জানতাম না, এই সেমাইগুলো এভাবে অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে তৈরি হয়। সেনাবাহিনীর অভিযানের কারণে এই কারখানার মালিকরা পালানোর সুযোগ পায়নি। আমরা চাই, এ ধরনের অভিযান চলতে থাকুক।”

শেষ কথা

এই অভিযানের মাধ্যমে আবারও প্রমাণিত হলো যে, গোয়েন্দা সংস্থা ও সেনাবাহিনীর সমন্বিত উদ্যোগের ফলে ভেজাল ব্যবসায়ীদের আর রেহাই নেই। এনএসআই, সেনাবাহিনী ও অন্যান্য সংস্থার এই যৌথ কার্যক্রম ভবিষ্যতেও অব্যাহত থাকবে বলে জানানো হয়েছে।

প্রতিবেদন: ক্রাইম রিপোর্টার মোঃ বিলাল হোসেন (মানিক) 

রিকশাচালকের ছেলে থেকে কোটিপতি: শম্ভুগঞ্জে আজহারুল-আনারুলের রহস্যময় সম্পদের পাহাড়!

মোঃ বিল্লাল হোসেন মানিক
প্রকাশিত: শনিবার, ৮ মার্চ, ২০২৫, ৫:২৬ অপরাহ্ণ
রিকশাচালকের ছেলে থেকে কোটিপতি: শম্ভুগঞ্জে আজহারুল-আনারুলের রহস্যময় সম্পদের পাহাড়!

রিকশাচালকের ছেলে থেকে কোটিপতি: শম্ভুগঞ্জে আজহারুল-আনারুলের রহস্যময় সম্পদের পাহাড়!

ময়মনসিংহের শম্ভুগঞ্জ চরহরিপুর ৩৩ নম্বর ওয়ার্ডে এক সময়ের দরিদ্র রিকশাচালকের দুই ছেলে মাত্র দুই-তিন বছরের মধ্যে কোটিপতির কাতারে পৌঁছেছে, যা এলাকাবাসীর কাছে বিস্ময়ের ও রহস্যের বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে।

স্থানীয়রা জানান, রিকশাচালক আজিজুলের দুই ছেলে—বড় ছেলে আজহারুল ও ছোট ছেলে আনারুল—রহস্যজনকভাবে কয়েক বছরের মধ্যেই কোটি কোটি টাকার মালিক বনে গেছেন। অথচ মাত্র কয়েক বছর আগেও তাদের পরিবার দারিদ্র্যের কষাঘাতে জর্জরিত ছিল।

সংসারের অভাব থেকে রাতারাতি সম্পদের পাহাড়

আজহারুল আগে বাসের হেল্পার ছিলেন, আর আনারুল ছিলেন একজন বাউন্ডুলে, নেশাগ্রস্ত যুবক, যিনি একাধিকবার জেলও খেটেছেন। তাদের পরিবার এতটাই অভাবের মধ্যে ছিল যে তাদের মা একসময় এনজিও থেকে লোন নিয়ে তা পরিশোধ করতে না পারায় জেল খাটতে বাধ্য হন। সেই একই পরিবারের ছেলেরা কীভাবে এত দ্রুত কোটিপতি হলো, তা এখন এলাকাবাসীর প্রশ্নের বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে।

চার-পাঁচ বছর আগে ঋণের বোঝা নিয়ে গ্রাম ছাড়তে হয়েছিল তাদের। তখন তাদের একমাত্র সম্পদ ছিল তাদের দাদা দুখু মিয়ার রেখে যাওয়া মাত্র ২.৫ শতাংশ জমি। কিন্তু আজ, এই পরিবার কোটি কোটি টাকার সম্পত্তির মালিক!

অল্প সময়ে বিপুল সম্পদ অর্জনের চাঞ্চল্যকর তথ্য

বর্তমানে আজহারুল ও আনারুলের নামে উল্লেখযোগ্য পরিমাণ সম্পত্তির খবর পাওয়া গেছে, যা তারা মাত্র দুই থেকে আড়াই বছরের মধ্যেই ক্রয় করেছেন—

✅ শম্ভুগঞ্জের জুয়েল এসপির বাড়ির পাশে পাপ্পু নামের এক ব্যক্তির কাছ থেকে ৩০ শতাংশ জমি
✅ মেইন রোডে সাধন নামের এক ভ্যানচালকের কাছ থেকে ১০ শতাংশ জমি
✅ কাশেম সরকারের কাছ থেকে বেশ কিছু জমি
✅ গুলু মিয়ার কাছ থেকে ৪৫ শতাংশ জমি
✅ হারুন নামের এক ব্যক্তির কাছ থেকে অতিরিক্ত কিছু জমি
✅ মেয়ের বিয়েতে দিয়েছেন ২০০ শতাংশ জমি
✅ ঢাকায় কিনেছেন একটি ফ্ল্যাট
✅ ময়মনসিংহ শহরের মধ্যেও একটি বাড়ি কিনেছেন
✅ ড্রাম ট্রাক ও বেকু ক্রয় করেছেন
✅ মাছের ফিশারি গড়ে তুলেছেন
✅ ছেলেদের শ্বশুরবাড়িতেও কিনেছেন প্রচুর পরিমাণ জমি ও বাড়ি

স্থানীয়দের দাবি, আজহারুল ও আনারুল কখনো বাজার থেকে মাছ কেনেন না, বরং তারা বিলের মাছই নিজেদের দখলে নিয়ে নেন। এমনকি তারা এলাকার সব মাছ বাজারের নিয়ন্ত্রণ নিজেদের হাতে রেখেছেন বলেও অভিযোগ উঠেছে।

প্রশ্ন উঠছে আয়ের উৎস নিয়ে

তাদের এত দ্রুত ধনী হওয়ার রহস্য নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন স্থানীয়রা। তাদের আয়ের উৎস কী? তারা কী ব্যবসা করে? আয়কর ও ভ্যাট দিচ্ছে কি না? এ নিয়ে সাধারণ মানুষের মধ্যে নানা সন্দেহ তৈরি হয়েছে।

এলাকাবাসী ও সচেতন মহল দাবি করছেন, আজহারুল ও আনারুলের আয়-ব্যয়ের হিসাব এবং সম্পদের বৈধতা তদন্ত করে দেখা হোক। প্রশাসনের প্রতি আহ্বান জানানো হচ্ছে, তারা কোনো অবৈধ কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে সম্পদ অর্জন করেছে কি না, তা তদন্ত করে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হোক।

মুক্তাগাছায় পরিবহন চাঁদাবাজির পুরনো রূপে নতুন মুখোশ!

মোঃ বিল্লাল হোসেন মানিক
প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ৪ মার্চ, ২০২৫, ১২:৫৭ অপরাহ্ণ
মুক্তাগাছায় পরিবহন চাঁদাবাজির পুরনো রূপে নতুন মুখোশ!

Oplus_131072

মুক্তাগাছায় পরিবহন চাঁদাবাজির পুরনো রূপে নতুন মুখোশ!

আওয়ামী লীগের ছত্রছায়া থেকে বিএনপি-যুবদলের অসাধু নেতাদের সঙ্গে আঁতাত, চাঁদাবাজি চালিয়ে যাচ্ছে সারাফত আলী!

মোঃ বিল্লাল হোসেন মানিক ময়মনসিংহ জেলা প্রতিনিধি।

ময়মনসিংহের মুক্তাগাছায় পরিবহন খাতে চাঁদাবাজির দৌরাত্ম্য যেন শেষ হওয়ার নাম নেই। অতীতে ফ্যাসিবাদী আওয়ামী লীগ সরকারের সময় চাঁদাবাজির একচ্ছত্র আধিপত্য বিস্তারকারী মোহাম্মদ সারাফত আলী (পিতা: নইমুদ্দিন, ঠিকানা: পাড়া টুঙ্গি, দলুয়া বিল) এখনো সেই একই অপকর্ম চালিয়ে যাচ্ছে। তবে এবার সে কৌশল বদলেছে—পুরনো রাজনৈতিক রং বদলে বিএনপি ও যুবদলের কিছু অসাধু নেতাদের সঙ্গে যোগসাজশ করে আবারও পরিবহন সেক্টরে চাঁদাবাজির রাজত্ব কায়েম করেছে।

একসময় আওয়ামী লীগের ছত্রছায়ায়, এখন বিএনপি-যুবদলের অসাধু নেতাদের সঙ্গে!

বিল্লাল হোসেন সরকার, ইদু, যদু, আরব আলী, মনিরের মতো বিতর্কিত আওয়ামী লীগ নেতাদের ঘনিষ্ঠ সহচর হিসেবে পরিচিত সারাফত আলী দীর্ঘদিন ধরে মুক্তাগাছার পরিবহন খাতে চাঁদাবাজির নেতৃত্ব দিয়েছিল। আওয়ামী লীগের প্রভাবশালী নেতাদের মদদে সে তখন অবৈধভাবে অর্থ আদায়, শ্রমিক ও পরিবহন মালিকদের ভয়ভীতি দেখানোসহ নানা অপকর্ম করত। কিন্তু সরকার পরিবর্তনের পর পরিস্থিতি পাল্টে যায়।

নতুন রাজনৈতিক বাস্তবতায় টিকে থাকতে এবার সে বিএনপি ও যুবদলের কিছু অসাধু নেতাদের সঙ্গে আঁতাত করেছে। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক পরিবহন শ্রমিক ও মালিক অভিযোগ করেছেন, সারাফত আলী এখন বিএনপির প্রভাবশালী কিছু নেতার ছত্রছায়ায় থেকে ঠিক আগের মতোই চাঁদাবাজি চালিয়ে যাচ্ছে।

পরিবহন খাতজুড়ে আতঙ্ক, সাধারণ শ্রমিক-মালিকরা বিপর্যস্ত

মুক্তাগাছার পরিবহন শ্রমিক ও মালিকরা বলছেন, সারাফত আলী ও তার গডফাদারদের কারণে তাদের জীবন দুর্বিষহ হয়ে উঠেছে। চাঁদা না দিলে গাড়ি চলতে দেওয়া হয় না, শ্রমিকদের মারধর করা হয়, এমনকি প্রাণনাশের হুমকিও দেওয়া হচ্ছে বলে অভিযোগ উঠেছে।

একজন পরিবহন শ্রমিক বলেন, “আমরা খেটে খাওয়া মানুষ, সারাদিন গাড়ি চালিয়ে যা আয় করি, তার বড় একটা অংশ চাঁদা দিতে হয়। না দিলে মারধর করা হয়, গাড়ি বন্ধ করে দেওয়া হয়। এই অবস্থায় আমরা কোথায় যাব?”

প্রশাসনের নীরব ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন!

স্থানীয়দের অভিযোগ, প্রশাসনের নাকের ডগায় এই চাঁদাবাজি চললেও এখন পর্যন্ত কার্যকর কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। অনেকে মনে করছেন, রাজনৈতিক প্রভাবের কারণেই সারাফত আলীর মতো চাঁদাবাজরা বারবার রঙ বদলে টিকে যাচ্ছে।

একজন স্থানীয় বাসিন্দা ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, “সরকার পরিবর্তন হলে শুধু দল বদলায়, কিন্তু চাঁদাবাজি বন্ধ হয় না। প্রশাসন যদি চায়, একদিনেই এসব বন্ধ করা সম্ভব। কিন্তু তারা নিরব ভূমিকা পালন করছে!”

জনদাবি: অবিলম্বে চাঁদাবাজদের গ্রেপ্তার করুন!

মুক্তাগাছার সাধারণ জনগণ, পরিবহন শ্রমিক ও মালিকরা প্রশাসনের কাছে দাবি জানিয়েছেন, দ্রুত সারাফত আলীসহ তার চাঁদাবাজ চক্রের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে। না হলে মুক্তাগাছার পরিবহন সেক্টর এক শ্রেণির চাঁদাবাজদের হাতে জিম্মি হয়ে পড়বে, যা সাধারণ মানুষের চলাচল ও শ্রমজীবী মানুষের জীবিকাকে আরও কঠিন করে তুলবে।

প্রশাসন কি ব্যবস্থা নেবে, নাকি রাজনৈতিক আশ্রয়ে চাঁদাবাজরা আরও বেপরোয়া হয়ে উঠবে? মুক্তাগাছার মানুষ এখন সেই প্রশ্নের উত্তর খুঁজছে।

জয়পুরহাটে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটি নিয়ে দুপক্ষের পাল্টাপাল্টি কর্মসূচী

জয়পুরহাট প্রতিনিধি
প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ২৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫, ১১:৪০ অপরাহ্ণ
জয়পুরহাটে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটি নিয়ে দুপক্ষের পাল্টাপাল্টি কর্মসূচী

জয়পুরহাটে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটি নিয়ে দুপক্ষের পাল্টাপাল্টি কর্মসূচী

মোঃ মাফিজুল ইসলাম জয়পুরহাট জেলা প্রতিনিধিঃ

ফা‌রহানা আক্তার, জয়পুরহাট : কেন্দ্র ঘোষিত নতুন কমিটি নিয়ে জয়পুরহাটে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের দু’পক্ষ পাল্টাপাল্টি কর্মসূচী পালন করেছে।কেন্দ্র ঘুষিত নতুন কমিটিতে স্থান পাওয়া বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ছাত্র সমন্বয়করা বুধবার দুপুরের জয়পুরহাট প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলন করেন।
এসময় নতুন কমিটির আহ্বায়ক হাসিবুল হক সানজিদ, সদস্য সচিব মুবাশীর আলী শিহাব, সিনিয়র যুগ্ম সচিব নিয়ামুর রহমান নিবিড়,যুগ্ম সদস্য সচিব মোবাশ্বের হোসেন,মুখ্য সংগঠক এহছান আহমেদ নাহিদ উপস্থিত ছিলেন।
সংবাদ সম্মেলনে তারা বলেন, গতকাল মঙ্গলবার রাতে কেন্দ্র ঘুষিত নতুন কমিটি ঘোষণা করা হয়। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ঘোষিত কমিটি একতরফা যে অভিযোগ করা হচ্ছে তা ভিত্তিহীন। আন্দোলনের সময় যারা আমাদের সাথে ছিলেন তারা এই কমিটিতে স্থান পেয়েছে।
অপরদিকে নতুন কমিটিতে পদবঞ্চিতরা শহরের শহীদ ডাঃ আবুল কাশেম ময়দানে মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করেন।

মানববন্ধন চালাকালে বক্তব্য রাখেন, ছাত্র আন্দলোনের প্রতিনিধি বোরহান উদ্দীন, আশরাফুল ইসলাম,মোহাম্মদ সাকিল,রাকিব হাসান,শাহিন আলম,নাঈম হোসেন, সবুজ হোসেনসহ প্রমুখ।

এসময় তারা অভিযোগ করেন বিগত বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় যারা মাঠে ছিলেন না তারাই এই নতুন কমিটিতে স্থান পেয়েছেন। এমনকি ছাত্রলীগ নেতা এই কমিটিতে স্থান পাওয়ায় তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করেন তারা। অবিলম্বে এই কমিটি বাতিল করে আন্দোলনের শরীক সকলকে সাথে নিয়ে নতুন কমিটি ঘোষণা করার আহ্বান জানান।

৩নং ভরাডোবা ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী মোহাইমিনুল ইসলাম তালুকদারের ঈদ শুভেচ্ছা

মোঃ বিল্লাল হোসেন মানিক
প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ১৮ মার্চ, ২০২৫, ১:৩০ অপরাহ্ণ
৩নং ভরাডোবা ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী মোহাইমিনুল ইসলাম তালুকদারের ঈদ শুভেচ্ছা

৩নং ভরাডোবা ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী মোহাইমিনুল ইসলাম তালুকদারের ঈদ শুভেচ্ছা

ময়মনসিংহের তরুণ রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব মোহাইমিনুল ইসলাম তালুকদার ৩নং ভরাডোবা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী হিসেবে প্রার্থীতা ঘোষণা করেছেন। তিনি ময়মনসিংহ দক্ষিণ জেলা যুবদলের সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।

আগামী ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনকে সামনে রেখে তিনি জনগণের সেবা করার প্রত্যয়ে কাজ করে যাচ্ছেন। স্থানীয় বাসিন্দাদের সঙ্গে মতবিনিময় এবং উন্নয়নমূলক পরিকল্পনা নিয়ে তিনি নিরলসভাবে প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছেন।

পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষে মোহাইমিনুল ইসলাম তালুকদার ভরাডোবা ইউনিয়নসহ সারাদেশের জনগণকে ঈদের শুভেচ্ছা জানিয়ে বলেন, “ঈদ হলো আনন্দ ও ভ্রাতৃত্বের উৎসব। আসুন, আমরা সকল ভেদাভেদ ভুলে একসঙ্গে ঈদের আনন্দ উপভোগ করি। আমার প্রিয় ইউনিয়নবাসীর সুখ-শান্তি ও সমৃদ্ধি কামনা করছি।”

তিনি আরও বলেন, “আপনাদের ভালোবাসা ও দোয়া নিয়ে সামনে এগিয়ে যেতে চাই। আমি বিশ্বাস করি, জনগণের আস্থা ও সমর্থন পেলে ভরাডোবা ইউনিয়নের উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারবো।”

স্থানীয় জনগণের মধ্যে তার প্রার্থীতা নিয়ে ইতোমধ্যে আলোচনার সৃষ্টি হয়েছে। অনেকেই তাকে তরুণ, দক্ষ এবং জনগণের পাশে থাকা একজন নেতা হিসেবে দেখছেন।

ভরাডোবা ইউনিয়নের উন্নয়নে অঙ্গীকার

মোহাইমিনুল ইসলাম তালুকদার তার নির্বাচনী প্রচারণায় ইউনিয়নের অবকাঠামো উন্নয়ন, শিক্ষা, স্বাস্থ্যসেবা, বেকারত্ব দূরীকরণ এবং কৃষকদের উন্নয়নের প্রতিশ্রুতি দিচ্ছেন। তিনি ইউনিয়নের প্রতিটি মানুষের পাশে থাকার প্রত্যয় ব্যক্ত করেছেন।

তিনি ইউনিয়নবাসীর কাছে দোয়া ও সমর্থন চেয়ে বলেন, “আপনাদের ভালোবাসা ও সহযোগিতা পেলে আমি ভরাডোবা ইউনিয়নকে একটি মডেল ইউনিয়নে পরিণত করবো।


 

যাকাতের স্লীপ ভাগাভাগির ঘটনায় সংঘর্ষ; কুড়িগ্রামে বিএনপির আটজন আহত

কুড়িগ্রাম জেলা প্রতিনিধি
প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ১৮ মার্চ, ২০২৫, ৩:০২ পূর্বাহ্ণ
যাকাতের স্লীপ ভাগাভাগির ঘটনায় সংঘর্ষ; কুড়িগ্রামে বিএনপির আটজন আহত

যাকাতের স্লীপ ভাগাভাগির ঘটনায় সংঘর্ষ; কুড়িগ্রামে বিএনপির আটজন আহত♦

রফিকুল ইসলাম রফিক, কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি
কুড়িগ্রামে পবিত্র ঈদ উপলক্ষে ভিজিএফের ১০ কেজি চালের স্লিপ নেওয়াকে কেন্দ্র করে বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে আটজন আহত হয়েছেন।
রোববার (১৬ মার্চ) সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে জেলার ফুলবাড়ী উপজেলার বড়ভিটা বাজারে এ সংঘর্ষের ঘটনাটি ঘটে। ঘটনারয় আহতরা ফুলবাড়ী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
আহতরা হলেন— উপজেলার বড়ভিটা ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আব্দুল জলিল, একই এলাকার মজিবর রহমানের ছেলে হাফিজুর রহমান, খয়বর রহমানের ছেলে মুসা,জয়মত আলীর ছেলে শাহারুল,আবু বক্করের ছেলে মোকছেদুল হক, চন্দ্রখানা গ্রামের নুর ইসলামের ছেলে বাবু, আবদুল জলিল,জিয়াউর রহমান।
জানা গেছে, রোববার দুপুরে উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি নজির হোসেনের সমর্থিত কয়েকজন নেতাকর্মী বড়ভিটা ইউনিয়ন পরিষদে গিয়ে প্রত্যেক জনপ্রতিনিধির কাছে ১০ কেজি চালের স্লিপ দাবি করেন। এ সময় মেম্বারদের সঙ্গে নেতাকর্মীদের বাগবিতণ্ডা হয়। এ খবর পেয়ে উপজেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক আব্দুল মান্নান মুকুল সমর্থিত লোকজনও স্লিপের দাবি জানান। এ ঘটনার জের ধরে বিকেলে নজির হোসেনের লোকজন মান্নান সমর্থক রেজাকে দোকান থেকে ডেকে নিয়ে গিয়ে হুমকি-ধমকি দেয়।
পরে ওই দিন ৭টার দিকে উপজেলা যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক আরিফুল ইসলামের নেতৃত্বে নেতাকর্মীরা আবারও বড়ভিটা বাজারে মহড়া দিলে মুকুল গ্রুপের সমর্থকরাও মহড়া শুরু করে। এর একপর্যায়ে উভয় গ্রুপের নেতাকর্মীরা লাঠিসোটা ও দেশীয় অস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে লিপ্ত হয়। এতে আটজন আহত হয়। আহতদের
ফুলবাড়ী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেয়া হয়েছে।
এবিষয়ে ফুলবাড়ি উপজেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক মান্নান মুকুল জানান, বড়বাড়ি ইউনিয়নে একটি অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা ঘটেছে। তাৎক্ষণিক ঐ ইউনিয়ন নেতাকর্মীদের সতর্ক করেছি। জেলা বিএনপির আহ্বায়ককে জানানো হয়েছে। তিনি বিষয়টির সমাধান করবেন।
ফুলবাড়ি উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি নজির হোসেনের বক্তব্য জানতে ফোন করেও তাকে পাওয়া যায়নি।
ফুলবাড়ি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মামুনুর রশীদ বলেন, এ ঘটনায় এখন পযর্ন্ত থানায় কোন অভিযোগ আসেনি। অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

এডিশনাল ডিআইজি মো: কুতুব উদ্দিনকে ময়মনসিংহে স্বাগত – কাগজের আলো ও অলটাইম ক্রাইম নিউজ ২৪

মোঃ বিল্লাল হোসেন মানিক সিনিয়র ক্রাইম রিপোর্টার ময়মনসিং বিভাগীয় প্রধান।
প্রকাশিত: সোমবার, ১৭ মার্চ, ২০২৫, ৭:৩৯ অপরাহ্ণ
এডিশনাল ডিআইজি মো: কুতুব উদ্দিনকে ময়মনসিংহে স্বাগত – কাগজের আলো ও অলটাইম ক্রাইম নিউজ ২৪

এডিশনাল ডিআইজি মো: কুতুব উদ্দিনকে ময়মনসিংহে স্বাগত – কাগজের আলো ও অলটাইম ক্রাইম নিউজ ২৪

ময়মনসিংহ: খুলনা রেঞ্জ থেকে বদলি হয়ে এডিশনাল ডিআইজি মো: কুতুব উদ্দিন এখন ময়মনসিংহ বিভাগে ২ এপিবিএন-এর অধিনায়ক (সিও) হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেছেন। কাগজের আলো ও অলটাইম ক্রাইম নিউজ ২৪ এর পক্ষ থেকে তাকে আন্তরিক শুভেচ্ছা ও স্বাগতম।

তার অভিজ্ঞতা ও নেতৃত্বে ময়মনসিংহ বিভাগের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির আরও উন্নতি হবে বলে প্রত্যাশা করা হচ্ছে। নতুন কর্মস্থলে তিনি জনগণের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবেন বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্ট মহল।

আমরা আশা করি, তিনি তার দায়িত্ব পালনে সফল হবেন এবং ময়মনসিংহবাসী আরও নিরাপদ থাকবেন। কাগজের আলো ও অলটাইম ক্রাইম নিউজ ২৪ তার মঙ্গল কামনা করছে।