অপরাধীদের ষড়যন্ত্রের শিকার এএসআই কামরুল ইসলাম!

অপরাধীদের ষড়যন্ত্রের শিকার এএসআই কামরুল ইসলাম!
অপরাধের বিরুদ্ধে আপসহীন থাকার কারণেই হামলা, অপপ্রচার ও ষড়যন্ত্র!
ময়মনসিংহের কোতোয়ালী মডেল থানার সাহসী পুলিশ অফিসার এএসআই কামরুল ইসলাম বর্তমানে চিহ্নিত অপরাধী ও তাদের দোসরদের ষড়যন্ত্রের শিকার। তিনি কখনো অপরাধের সঙ্গে আপস করেননি, ঘুষ গ্রহণ করেননি এবং সবসময় অপরাধীদের বিরুদ্ধে কঠোর ভূমিকা পালন করেছেন।
👉 তার অপরাধ একটাই— তিনি অপরাধীদের ছাড় দেননি!
📌 ষড়যন্ত্রের সূত্রপাত— ০৬ মার্চ ২০২৫
✅ ৬ মার্চ ২০২৫, সকাল ১১টায় বাদী মোবাইলে এএসআই কামরুল ইসলামকে কল করেন। দুপুর ২টায় তিনি ঘটনাস্থলে পৌঁছে দেখেন বাদী তার সীমানা প্রাচীর নির্মাণের কাজে ব্যস্ত।
✅ এসময় বাদী এএসআইকে কিছুক্ষণ অপেক্ষা করতে বলেন। এরপর কনস্টেবল মাসুদকে সঙ্গে নিয়ে মেইনরোডের দিকে রওনা হলে পথে ওয়াদুদ মেম্বার,ফয়সাল তার সাঙ্গপাঙ্গরা খারাপ ভাষায় গালাগালি শুরু করে!যুবলীগ নেতা আবু বক্কর সিদ্দিক ও শেখ মোহাম্মদ আশরাফুল আলমের সামনেই
✅ একপর্যায়ে তারা এসআই কামরুল ইসলামের ওপর হামলার চেষ্টা করে! তবে তিনি বুদ্ধিমত্তা ও অভিজ্ঞতা দিয়ে সংঘর্ষ এড়িয়ে থানায় ফিরে যান এবং বিষয়টি রিপোর্ট করেন।
📌 ষড়যন্ত্রের নতুন অধ্যায়— মীমাংসার প্রস্তাব ও হুমকি!
- ✅ ৭ মার্চ ২০২৫, ওসি সাহেবের পরামর্শক্রমে এসআই কামরুল ইসলাম ঘটনার বিষয়ে অফিসিয়াল জিডি করেন যার (নম্বর: ৬২১)
✅ কিন্তু রাত ৯টার দিকে সন্ত্রাসী ফয়সাল ফোন দিয়ে তাকে চাপ প্রয়োগ করে বিষয়টি আপস-মীমাংসার জন্য!
👉 এসআই কামরুল ইসলাম মীমাংসার প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় তার বিরুদ্ধে নতুন ষড়যন্ত্র শুরু হয়!
📌 মিথ্যা অপপ্রচার— অপরাধীদের রক্ষায় সাংবাদিকদের ভূমিকা!
❌ কিছু অসাধু সাংবাদিক দাবি করছে, এসআই কামরুল ৩০ হাজার টাকার বিনিময়ে মাদক ব্যবসায়ী মর্জিনাকে ছেড়ে দিয়েছেন!
✅ বাস্তবে, তিনি আইন মেনেই আসামিদের গ্রেফতার করেছেন, কোনো অন্যায় করেননি!
সন্ত্রাসী ফয়সালের বোন মা কে গ্রেফতার করাই ছিল এসআই কামরুল হাসানের অপরাধ সেই দিন থেকেই কামরুল হাসানের পিছনে লেগে আছেন এই সন্ত্রাসী ফয়সাল।
👉 অপরাধীদের রক্ষা করতেই এসব অসাধু সাংবাদিক এসআই কামরুল ইসলামের বিরুদ্ধে ভিত্তিহীন অপবাদ ছড়াচ্ছে!
📌 রাজনৈতিক দালাল ও মেয়রপন্থী চক্রের ষড়যন্ত্র!
👉 মেয়রপন্থী একটি চক্র অপরাধীদের রক্ষা করতে উঠে-পড়ে লেগেছে!
👉 এই চক্রের নেতৃত্বে রয়েছে কিছু তথাকথিত সাংবাদিক, যারা মেয়রের ঘনিষ্ঠ ও আওয়ামী দালালি করেই চলে!
📌 ফুরক্বানিয়া মাদ্রাসার নামে অপরাধের সাম্রাজ্য!
⚠️ ময়মনসিংহের ৩১ নম্বর ওয়ার্ড, শিমুলতলী মোড়, হাজী শমসের আলী বাইলেন রোড ও চর ঈশ্বরদিয়া এলাকায় ফুরক্বানিয়া কিন্ডার গার্টেন ও হাফিজিয়া মাদ্রাসা শিক্ষার আড়ালে ভয়ংকর অপরাধের কেন্দ্র হয়ে উঠেছে!
✅ স্থানীয় কাউন্সিলর জামাল উদ্দিনের পৃষ্ঠপোষকতায় মাদ্রাসাটির মাধ্যমে জমি দখল, মাদক ব্যবসা ও চাঁদাবাজি চলছে!
✅ জোরপূর্বক জমি দখল করে এই মাদ্রাসা গড়ে তোলা হলেও, শিক্ষার্থীর সংখ্যা খুবই কম!
✅ বাস্তবে, এটি শিক্ষার আড়ালে অপরাধীদের নিরাপদ আস্তানা!
📌 কারাগারেও অপরাধীদের নিয়ন্ত্রণ— জামাল বাহিনীর তাণ্ডব!
👉 কাউন্সিলর জামাল উদ্দিন এখন কারাগারে থাকলেও, তার বাহিনী এখনো এলাকায় সন্ত্রাস চালাচ্ছে!
👉 তার অনুসারীরা ফুরক্বানিয়া মাদ্রাসার আড়ালে জমি দখল ও অপরাধ অব্যাহত রেখেছে!
👉 সাধারণ জনগণ প্রতিবাদ করলেই তাদের হুমকি দিয়ে মুখ বন্ধ করা হচ্ছে!
📌 এসআই কামরুল ইসলামের চ্যালেঞ্জ!
💬 “যদি কেউ প্রমাণ করতে পারে যে আমি অন্যায় করেছি, তাহলে আমি পুলিশের চাকরি ছেড়ে দেব!”
👉 কিন্তু যারা তার বিরুদ্ধে মিথ্যা প্রচারণা চালাচ্ছে, তারা কি শপথ করে বলতে পারবে যে তারা কখনো ঘুষ খায়নি? অপরাধীদের পক্ষ নেয়নি?
⚠️ এখনই প্রশাসনের কঠোর ব্যবস্থা দরকার!
🚨 এসআই কামরুল ইসলামের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রকারীদের চিহ্নিত করে গ্রেফতার করতে হবে!
🚨 ফুরক্বানিয়া মাদ্রাসার আড়ালে চলা সব অবৈধ কার্যক্রম বন্ধ করতে হবে!
🚨 অপরাধীদের রক্ষাকারী অসাধু সাংবাদিকদের চিহ্নিত করে বিচারের আওতায় আনতে হবে!
🚨 আইনের শাসন নিশ্চিত করতে হলে এসআই কামরুল ইসলামের মতো সাহসী পুলিশ অফিসারদের সুরক্ষা দিতে হবে!
✅ বাংলাদেশের যে কোনো সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের খবর জানাতে আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ করুন!
🤲 আল্লাহ হাফেজ!