খুঁজুন
শনিবার, ১৫ মার্চ, ২০২৫, ১ চৈত্র, ১৪৩১

ভেড়ামারায় ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান: ৫টি অবৈধ ইটভাটা বন্ধ, ২টিকে দেড় লাখ টাকা জরিমানা

রফিকুল ইসলাম, কুষ্টিয়া প্রতিনিধি:
প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ৬ মার্চ, ২০২৫, ১:২৭ পূর্বাহ্ণ
ভেড়ামারায় ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান: ৫টি অবৈধ ইটভাটা বন্ধ, ২টিকে দেড় লাখ টাকা জরিমানা
  1. ভেড়ামারায় ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান: ৫টি অবৈধ ইটভাটা বন্ধ, ২টিকে দেড় লাখ টাকা জরিমানা

রফিকুল ইসলাম, কুষ্টিয়া প্রতিনিধি:
কুষ্টিয়ার ভেড়ামারায় ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযানে ৫টি অবৈধ ইটভাটা বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে এবং ২টি ইটভাটাকে দেড় লক্ষ টাকা জরিমানা করা হয়েছে।

বুধবার (৫ মার্চ) সকাল ১১টা থেকে শুরু হওয়া এই অভিযান পরিচালনা করেন ভেড়ামারা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট রফিকুল ইসলাম।

হাইকোর্টের রিট পিটিশন নং-১৩৭০৫/২০২২ এর নির্দেশনা অনুযায়ী, অবৈধ ইটভাটাগুলোর কার্যক্রম বন্ধ করতে এ অভিযান চালানো হয়। অভিযানে ৫টি ইটভাটার মূল ফটকে বন্ধের ব্যানার টাঙিয়ে সিলগালা করা হয়।

বন্ধকৃত ইটভাটাগুলো:

১. কেএমবি ব্রিকস (বারমাইল)
2. এ অ্যান্ড এইচ ব্রিকস (হাওয়াখালী)
3. এনএসবি ব্রিকস (হাওয়াখালী)
4. এএমবি ব্রিকস (বারমাইল)
5. এজিএম ব্রিকস (বারমাইল)

জরিমানাকৃত ইটভাটাগুলো:

  • মান্নান মন্ডল ব্রিকস – ১ লক্ষ টাকা জরিমানা
  • আইএমআর ব্রিকস – ৫০ হাজার টাকা জরিমানা

ভেড়ামারা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) রফিকুল ইসলাম জানান, উপজেলায় ৪৪টি ইটভাটার মধ্যে ৩০টির বিরুদ্ধে হাইকোর্টের রিট মামলা চলমান রয়েছে, মাত্র ৩টি ইটভাটার বৈধ কাগজপত্র রয়েছে, আর ১১টি ইটভাটা সম্পূর্ণ অবৈধভাবে পরিচালিত হচ্ছে। এর মধ্যে ৫টি বন্ধ করা হয়েছে, এবং পরবর্তী অভিযানে বাকি অবৈধ ইটভাটাগুলোও বন্ধ করা হবে।

তিনি আরও জানান, অবৈধ ইটভাটাগুলো বন্ধ না হওয়া পর্যন্ত এই অভিযান অব্যাহত থাকবে।

গোয়েন্দা ও সেনাবাহিনীর অভিযানে দিশেহারা ভেজাল ব্যবসায়ীরা ময়মনসিংহে ভেজাল সেমাই কারখানায় অভিযান, জরিমানা ও ধ্বংস অভিযান

প্রতিবেদন: ক্রাইম রিপোর্টার মোঃ বিলাল হোসেন (মানিক) 
প্রকাশিত: রবিবার, ৯ মার্চ, ২০২৫, ৬:৩২ অপরাহ্ণ
গোয়েন্দা ও সেনাবাহিনীর অভিযানে দিশেহারা ভেজাল ব্যবসায়ীরা ময়মনসিংহে ভেজাল সেমাই কারখানায় অভিযান, জরিমানা ও ধ্বংস অভিযান

গোয়েন্দা ও সেনাবাহিনীর অভিযানে দিশেহারা ভেজাল ব্যবসায়ীরা
ময়মনসিংহে ভেজাল সেমাই কারখানায় অভিযান, জরিমানা ও ধ্বংস অভিযান

ময়মনসিংহ সদর উপজেলার চর ঈশ্বরদিয়া এলাকায় জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা সংস্থা (এনএসআই) ময়মনসিংহের নেতৃত্বে সেনাবাহিনী, সদর উপজেলা প্রশাসন ও বিএসটিআইয়ের যৌথ অভিযানে ধরা পড়লো ভেজাল সেমাই কারখানা। অস্বাস্থ্যকর, নোংরা পরিবেশে তৈরি মানহীন সেমাই উৎপাদন ও বিক্রির অভিযোগে কারখানার মালিককে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। অভিযানের সময় বেআইনি পন্থায় ব্যবহৃত প্যাকেটগুলো আগুনে পুড়িয়ে ধ্বংস করা হয়।

গোয়েন্দা নজরদারিতে অসাধু ব্যবসায়ীদের আতঙ্ক

গত তিনদিন আগে এই ভেজাল কারখানা নিয়ে একটি গোপন রিপোর্টের ভিত্তিতে এনএসআই গোয়েন্দা তৎপরতা জোরদার করে। পর্যবেক্ষণের পর, আজ ০৯ মার্চ ২০২৫, দুপুর ১২টা থেকে বিকেল ৪টা ২০ মিনিট পর্যন্ত অভিযান চালানো হয়। সেনাবাহিনীর সমন্বয়ে এনএসআই-এর নেতৃত্বে পরিচালিত এই অভিযানে পুরো কারখানার কার্যক্রম বন্ধ করে দেওয়া হয়।

সেনাবাহিনীর সক্রিয় ভূমিকা

অভিযানে সেনাবাহিনীর সদস্যরা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। তারা পুরো এলাকা ঘিরে ফেলে এবং নিশ্চিত করেন যে, কোনোভাবেই অভিযুক্ত ব্যবসায়ীরা পালাতে না পারে। সেনাবাহিনীর কঠোর অবস্থানের কারণে এলাকায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে, এবং অন্যান্য অসাধু ব্যবসায়ীরাও দ্রুত তাদের কার্যক্রম গুটিয়ে ফেলে।

বেআইনি প্যাকেট পুড়িয়ে ধ্বংস

অভিযান শেষে বেআইনিভাবে ব্যবহৃত বিপুল পরিমাণ প্যাকেট ও সামগ্রী আগুনে পুড়িয়ে ধ্বংস করা হয়। স্থানীয় জনগণের সামনে এটি পুড়িয়ে ফেলা হয়, যাতে অন্য ভেজাল ব্যবসায়ীরা সতর্ক হয়।

এনএসআই-এর কড়া হুঁশিয়ারি

এনএসআই-এর কর্মকর্তারা স্পষ্টভাবে জানিয়ে দিয়েছেন— এ ধরনের ভেজাল ও মানহীন খাদ্য উৎপাদনকারীদের বিরুদ্ধে আরও কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। সেনাবাহিনীর উপস্থিতিতে এলাকাবাসী স্বস্তি প্রকাশ করে এবং প্রশাসনের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানায়।

স্থানীয়দের প্রতিক্রিয়া

অভিযান সম্পর্কে স্থানীয় এক বাসিন্দা বলেন,
“এতদিন আমরা জানতাম না, এই সেমাইগুলো এভাবে অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে তৈরি হয়। সেনাবাহিনীর অভিযানের কারণে এই কারখানার মালিকরা পালানোর সুযোগ পায়নি। আমরা চাই, এ ধরনের অভিযান চলতে থাকুক।”

শেষ কথা

এই অভিযানের মাধ্যমে আবারও প্রমাণিত হলো যে, গোয়েন্দা সংস্থা ও সেনাবাহিনীর সমন্বিত উদ্যোগের ফলে ভেজাল ব্যবসায়ীদের আর রেহাই নেই। এনএসআই, সেনাবাহিনী ও অন্যান্য সংস্থার এই যৌথ কার্যক্রম ভবিষ্যতেও অব্যাহত থাকবে বলে জানানো হয়েছে।

প্রতিবেদন: ক্রাইম রিপোর্টার মোঃ বিলাল হোসেন (মানিক) 

রিকশাচালকের ছেলে থেকে কোটিপতি: শম্ভুগঞ্জে আজহারুল-আনারুলের রহস্যময় সম্পদের পাহাড়!

মোঃ বিল্লাল হোসেন মানিক
প্রকাশিত: শনিবার, ৮ মার্চ, ২০২৫, ৫:২৬ অপরাহ্ণ
রিকশাচালকের ছেলে থেকে কোটিপতি: শম্ভুগঞ্জে আজহারুল-আনারুলের রহস্যময় সম্পদের পাহাড়!

রিকশাচালকের ছেলে থেকে কোটিপতি: শম্ভুগঞ্জে আজহারুল-আনারুলের রহস্যময় সম্পদের পাহাড়!

ময়মনসিংহের শম্ভুগঞ্জ চরহরিপুর ৩৩ নম্বর ওয়ার্ডে এক সময়ের দরিদ্র রিকশাচালকের দুই ছেলে মাত্র দুই-তিন বছরের মধ্যে কোটিপতির কাতারে পৌঁছেছে, যা এলাকাবাসীর কাছে বিস্ময়ের ও রহস্যের বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে।

স্থানীয়রা জানান, রিকশাচালক আজিজুলের দুই ছেলে—বড় ছেলে আজহারুল ও ছোট ছেলে আনারুল—রহস্যজনকভাবে কয়েক বছরের মধ্যেই কোটি কোটি টাকার মালিক বনে গেছেন। অথচ মাত্র কয়েক বছর আগেও তাদের পরিবার দারিদ্র্যের কষাঘাতে জর্জরিত ছিল।

সংসারের অভাব থেকে রাতারাতি সম্পদের পাহাড়

আজহারুল আগে বাসের হেল্পার ছিলেন, আর আনারুল ছিলেন একজন বাউন্ডুলে, নেশাগ্রস্ত যুবক, যিনি একাধিকবার জেলও খেটেছেন। তাদের পরিবার এতটাই অভাবের মধ্যে ছিল যে তাদের মা একসময় এনজিও থেকে লোন নিয়ে তা পরিশোধ করতে না পারায় জেল খাটতে বাধ্য হন। সেই একই পরিবারের ছেলেরা কীভাবে এত দ্রুত কোটিপতি হলো, তা এখন এলাকাবাসীর প্রশ্নের বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে।

চার-পাঁচ বছর আগে ঋণের বোঝা নিয়ে গ্রাম ছাড়তে হয়েছিল তাদের। তখন তাদের একমাত্র সম্পদ ছিল তাদের দাদা দুখু মিয়ার রেখে যাওয়া মাত্র ২.৫ শতাংশ জমি। কিন্তু আজ, এই পরিবার কোটি কোটি টাকার সম্পত্তির মালিক!

অল্প সময়ে বিপুল সম্পদ অর্জনের চাঞ্চল্যকর তথ্য

বর্তমানে আজহারুল ও আনারুলের নামে উল্লেখযোগ্য পরিমাণ সম্পত্তির খবর পাওয়া গেছে, যা তারা মাত্র দুই থেকে আড়াই বছরের মধ্যেই ক্রয় করেছেন—

✅ শম্ভুগঞ্জের জুয়েল এসপির বাড়ির পাশে পাপ্পু নামের এক ব্যক্তির কাছ থেকে ৩০ শতাংশ জমি
✅ মেইন রোডে সাধন নামের এক ভ্যানচালকের কাছ থেকে ১০ শতাংশ জমি
✅ কাশেম সরকারের কাছ থেকে বেশ কিছু জমি
✅ গুলু মিয়ার কাছ থেকে ৪৫ শতাংশ জমি
✅ হারুন নামের এক ব্যক্তির কাছ থেকে অতিরিক্ত কিছু জমি
✅ মেয়ের বিয়েতে দিয়েছেন ২০০ শতাংশ জমি
✅ ঢাকায় কিনেছেন একটি ফ্ল্যাট
✅ ময়মনসিংহ শহরের মধ্যেও একটি বাড়ি কিনেছেন
✅ ড্রাম ট্রাক ও বেকু ক্রয় করেছেন
✅ মাছের ফিশারি গড়ে তুলেছেন
✅ ছেলেদের শ্বশুরবাড়িতেও কিনেছেন প্রচুর পরিমাণ জমি ও বাড়ি

স্থানীয়দের দাবি, আজহারুল ও আনারুল কখনো বাজার থেকে মাছ কেনেন না, বরং তারা বিলের মাছই নিজেদের দখলে নিয়ে নেন। এমনকি তারা এলাকার সব মাছ বাজারের নিয়ন্ত্রণ নিজেদের হাতে রেখেছেন বলেও অভিযোগ উঠেছে।

প্রশ্ন উঠছে আয়ের উৎস নিয়ে

তাদের এত দ্রুত ধনী হওয়ার রহস্য নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন স্থানীয়রা। তাদের আয়ের উৎস কী? তারা কী ব্যবসা করে? আয়কর ও ভ্যাট দিচ্ছে কি না? এ নিয়ে সাধারণ মানুষের মধ্যে নানা সন্দেহ তৈরি হয়েছে।

এলাকাবাসী ও সচেতন মহল দাবি করছেন, আজহারুল ও আনারুলের আয়-ব্যয়ের হিসাব এবং সম্পদের বৈধতা তদন্ত করে দেখা হোক। প্রশাসনের প্রতি আহ্বান জানানো হচ্ছে, তারা কোনো অবৈধ কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে সম্পদ অর্জন করেছে কি না, তা তদন্ত করে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হোক।

মুক্তাগাছায় পরিবহন চাঁদাবাজির পুরনো রূপে নতুন মুখোশ!

মোঃ বিল্লাল হোসেন মানিক
প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ৪ মার্চ, ২০২৫, ১২:৫৭ অপরাহ্ণ
মুক্তাগাছায় পরিবহন চাঁদাবাজির পুরনো রূপে নতুন মুখোশ!

Oplus_131072

মুক্তাগাছায় পরিবহন চাঁদাবাজির পুরনো রূপে নতুন মুখোশ!

আওয়ামী লীগের ছত্রছায়া থেকে বিএনপি-যুবদলের অসাধু নেতাদের সঙ্গে আঁতাত, চাঁদাবাজি চালিয়ে যাচ্ছে সারাফত আলী!

মোঃ বিল্লাল হোসেন মানিক ময়মনসিংহ জেলা প্রতিনিধি।

ময়মনসিংহের মুক্তাগাছায় পরিবহন খাতে চাঁদাবাজির দৌরাত্ম্য যেন শেষ হওয়ার নাম নেই। অতীতে ফ্যাসিবাদী আওয়ামী লীগ সরকারের সময় চাঁদাবাজির একচ্ছত্র আধিপত্য বিস্তারকারী মোহাম্মদ সারাফত আলী (পিতা: নইমুদ্দিন, ঠিকানা: পাড়া টুঙ্গি, দলুয়া বিল) এখনো সেই একই অপকর্ম চালিয়ে যাচ্ছে। তবে এবার সে কৌশল বদলেছে—পুরনো রাজনৈতিক রং বদলে বিএনপি ও যুবদলের কিছু অসাধু নেতাদের সঙ্গে যোগসাজশ করে আবারও পরিবহন সেক্টরে চাঁদাবাজির রাজত্ব কায়েম করেছে।

একসময় আওয়ামী লীগের ছত্রছায়ায়, এখন বিএনপি-যুবদলের অসাধু নেতাদের সঙ্গে!

বিল্লাল হোসেন সরকার, ইদু, যদু, আরব আলী, মনিরের মতো বিতর্কিত আওয়ামী লীগ নেতাদের ঘনিষ্ঠ সহচর হিসেবে পরিচিত সারাফত আলী দীর্ঘদিন ধরে মুক্তাগাছার পরিবহন খাতে চাঁদাবাজির নেতৃত্ব দিয়েছিল। আওয়ামী লীগের প্রভাবশালী নেতাদের মদদে সে তখন অবৈধভাবে অর্থ আদায়, শ্রমিক ও পরিবহন মালিকদের ভয়ভীতি দেখানোসহ নানা অপকর্ম করত। কিন্তু সরকার পরিবর্তনের পর পরিস্থিতি পাল্টে যায়।

নতুন রাজনৈতিক বাস্তবতায় টিকে থাকতে এবার সে বিএনপি ও যুবদলের কিছু অসাধু নেতাদের সঙ্গে আঁতাত করেছে। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক পরিবহন শ্রমিক ও মালিক অভিযোগ করেছেন, সারাফত আলী এখন বিএনপির প্রভাবশালী কিছু নেতার ছত্রছায়ায় থেকে ঠিক আগের মতোই চাঁদাবাজি চালিয়ে যাচ্ছে।

পরিবহন খাতজুড়ে আতঙ্ক, সাধারণ শ্রমিক-মালিকরা বিপর্যস্ত

মুক্তাগাছার পরিবহন শ্রমিক ও মালিকরা বলছেন, সারাফত আলী ও তার গডফাদারদের কারণে তাদের জীবন দুর্বিষহ হয়ে উঠেছে। চাঁদা না দিলে গাড়ি চলতে দেওয়া হয় না, শ্রমিকদের মারধর করা হয়, এমনকি প্রাণনাশের হুমকিও দেওয়া হচ্ছে বলে অভিযোগ উঠেছে।

একজন পরিবহন শ্রমিক বলেন, “আমরা খেটে খাওয়া মানুষ, সারাদিন গাড়ি চালিয়ে যা আয় করি, তার বড় একটা অংশ চাঁদা দিতে হয়। না দিলে মারধর করা হয়, গাড়ি বন্ধ করে দেওয়া হয়। এই অবস্থায় আমরা কোথায় যাব?”

প্রশাসনের নীরব ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন!

স্থানীয়দের অভিযোগ, প্রশাসনের নাকের ডগায় এই চাঁদাবাজি চললেও এখন পর্যন্ত কার্যকর কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। অনেকে মনে করছেন, রাজনৈতিক প্রভাবের কারণেই সারাফত আলীর মতো চাঁদাবাজরা বারবার রঙ বদলে টিকে যাচ্ছে।

একজন স্থানীয় বাসিন্দা ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, “সরকার পরিবর্তন হলে শুধু দল বদলায়, কিন্তু চাঁদাবাজি বন্ধ হয় না। প্রশাসন যদি চায়, একদিনেই এসব বন্ধ করা সম্ভব। কিন্তু তারা নিরব ভূমিকা পালন করছে!”

জনদাবি: অবিলম্বে চাঁদাবাজদের গ্রেপ্তার করুন!

মুক্তাগাছার সাধারণ জনগণ, পরিবহন শ্রমিক ও মালিকরা প্রশাসনের কাছে দাবি জানিয়েছেন, দ্রুত সারাফত আলীসহ তার চাঁদাবাজ চক্রের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে। না হলে মুক্তাগাছার পরিবহন সেক্টর এক শ্রেণির চাঁদাবাজদের হাতে জিম্মি হয়ে পড়বে, যা সাধারণ মানুষের চলাচল ও শ্রমজীবী মানুষের জীবিকাকে আরও কঠিন করে তুলবে।

প্রশাসন কি ব্যবস্থা নেবে, নাকি রাজনৈতিক আশ্রয়ে চাঁদাবাজরা আরও বেপরোয়া হয়ে উঠবে? মুক্তাগাছার মানুষ এখন সেই প্রশ্নের উত্তর খুঁজছে।

জয়পুরহাটে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটি নিয়ে দুপক্ষের পাল্টাপাল্টি কর্মসূচী

জয়পুরহাট প্রতিনিধি
প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ২৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫, ১১:৪০ অপরাহ্ণ
জয়পুরহাটে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটি নিয়ে দুপক্ষের পাল্টাপাল্টি কর্মসূচী

জয়পুরহাটে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটি নিয়ে দুপক্ষের পাল্টাপাল্টি কর্মসূচী

মোঃ মাফিজুল ইসলাম জয়পুরহাট জেলা প্রতিনিধিঃ

ফা‌রহানা আক্তার, জয়পুরহাট : কেন্দ্র ঘোষিত নতুন কমিটি নিয়ে জয়পুরহাটে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের দু’পক্ষ পাল্টাপাল্টি কর্মসূচী পালন করেছে।কেন্দ্র ঘুষিত নতুন কমিটিতে স্থান পাওয়া বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ছাত্র সমন্বয়করা বুধবার দুপুরের জয়পুরহাট প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলন করেন।
এসময় নতুন কমিটির আহ্বায়ক হাসিবুল হক সানজিদ, সদস্য সচিব মুবাশীর আলী শিহাব, সিনিয়র যুগ্ম সচিব নিয়ামুর রহমান নিবিড়,যুগ্ম সদস্য সচিব মোবাশ্বের হোসেন,মুখ্য সংগঠক এহছান আহমেদ নাহিদ উপস্থিত ছিলেন।
সংবাদ সম্মেলনে তারা বলেন, গতকাল মঙ্গলবার রাতে কেন্দ্র ঘুষিত নতুন কমিটি ঘোষণা করা হয়। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ঘোষিত কমিটি একতরফা যে অভিযোগ করা হচ্ছে তা ভিত্তিহীন। আন্দোলনের সময় যারা আমাদের সাথে ছিলেন তারা এই কমিটিতে স্থান পেয়েছে।
অপরদিকে নতুন কমিটিতে পদবঞ্চিতরা শহরের শহীদ ডাঃ আবুল কাশেম ময়দানে মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করেন।

মানববন্ধন চালাকালে বক্তব্য রাখেন, ছাত্র আন্দলোনের প্রতিনিধি বোরহান উদ্দীন, আশরাফুল ইসলাম,মোহাম্মদ সাকিল,রাকিব হাসান,শাহিন আলম,নাঈম হোসেন, সবুজ হোসেনসহ প্রমুখ।

এসময় তারা অভিযোগ করেন বিগত বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় যারা মাঠে ছিলেন না তারাই এই নতুন কমিটিতে স্থান পেয়েছেন। এমনকি ছাত্রলীগ নেতা এই কমিটিতে স্থান পাওয়ায় তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করেন তারা। অবিলম্বে এই কমিটি বাতিল করে আন্দোলনের শরীক সকলকে সাথে নিয়ে নতুন কমিটি ঘোষণা করার আহ্বান জানান।

কালিয়াকৈরে ট্রাক ও সিএনজির মুখামুখি সংঘর্ষে নারীসহ ৩জন নিহত।

গাজীপুর প্রতিনিধি
প্রকাশিত: শনিবার, ১৫ মার্চ, ২০২৫, ১:৩৮ অপরাহ্ণ
কালিয়াকৈরে ট্রাক ও সিএনজির মুখামুখি সংঘর্ষে নারীসহ ৩জন নিহত।

কালিয়াকৈরে ট্রাক ও সিএনজির মুখামুখি
সংঘর্ষে নারীসহ ৩জন নিহত।

 

শাকিল হোসেন গাজীপুর কালিয়াকৈর প্রতিনিধিঃ

 

গাজীপুরের কালিয়াকৈরে ফুলবাড়িয়া টু মাওনা আঞ্চলিক সড়কের নামাশুলাই এলাকায় ট্রাক ও সিএনজির মুখোমুখি সংঘর্ষে এক নারী সহ তিনজন নিহত হয়েছেন।
শনিবার (১৫ মার্চ) সকাল আটটার দিকে উপজেলার মাওনা টু ফুলবাড়ী আঞ্চলিক সড়কের নামাশুলাই এলাকায় এ ঘটনা ঘটেছে।

প্রত্যক্ষদর্শী ও পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, শনিবার সকাল আটটার দিকে মাওনা হইতে যাত্রী নিয়ে সিএনজিটি কালিয়াকৈরের উদ্দেশ্য রওনা দিয়ে উপজেলার নামাশুলাই এলাকায় পৌঁছালে কালিয়াকৈর থেকে ছেড়ে আসা ইট ভর্তি একটি ট্রাকের সাথে মুখোমুখি সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এতে সিএনজির সামনের অংশ দুমড়ে মুচড়ে যায়।
ঘটনাস্থলেই সিএনজি চালক ওবায়দুল ও অজ্ঞাত এক নারী(৫৬) ও অজ্ঞাত এক বৃদ্ধ (৭০)সহ তিনজন নিহত হয়। গুরুতর আহত হয় একজন। আহতকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স এ নিয়ে যায়। তবে ঘাতক ট্রাক চালক ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে যায়।

কালিয়াকৈর থানা পুলিশের উপ পরিদর্শক কামরুল বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

নান্দাইল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চরম দুর্নীতি ও অব্যবস্থাপনা: চিকিৎসা সেবা বিপর্যস্ত

মোঃ বিল্লাল হোসেন মানিক ক্রাইম রিপোর্টার ময়মনসিংহ বিভাগীয় প্রধান।
প্রকাশিত: শনিবার, ১৫ মার্চ, ২০২৫, ৩:০২ পূর্বাহ্ণ
নান্দাইল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চরম দুর্নীতি ও অব্যবস্থাপনা: চিকিৎসা সেবা বিপর্যস্ত

নান্দাইল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চরম দুর্নীতি ও অব্যবস্থাপনা: চিকিৎসা সেবা বিপর্যস্ত

ক্রাইম রিপোর্টার: মোঃ বিল্লাল হোসেন মানিক
কাগজের আলো

ময়মনসিংহের নান্দাইল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসক সংকট চরম আকার ধারণ করেছে। বহির্বিভাগে এক সপ্তাহ ধরে কোনো চিকিৎসক নেই। রোগীরা বিনা চিকিৎসায় ফিরে যেতে বাধ্য হচ্ছেন, আর দালাল ও দুর্নীতির শিকার হয়ে বিপুল পরিমাণ অর্থ ব্যয় করেও কাঙ্ক্ষিত সেবা পাচ্ছেন না।

চিকিৎসকের সংকট—রোগীরা দিশেহারা

এই ৩১ শয্যার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে প্রতিদিন গড়ে ৪০০ রোগী বহির্বিভাগে এবং ২০০ রোগী জরুরি বিভাগে চিকিৎসা নিতে আসেন। কিন্তু গত এক সপ্তাহ ধরে বহির্বিভাগ কার্যত অচল হয়ে পড়েছে। বর্তমানে হাসপাতালে মাত্র একজন ভেষজ ও মেডিক্যাল অ্যাসিস্ট্যান্ট দিয়ে সাময়িক চিকিৎসা প্রদান করা হচ্ছে, যা প্রয়োজনের তুলনায় একেবারেই অপ্রতুল।

স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে থাকা ৭টি জুনিয়র কনসালট্যান্ট ও ১৩টি মেডিক্যাল অফিসারের পদ শূন্য রয়েছে। অর্থোপেডিক বিভাগের কনসালট্যান্টকে সংযুক্ত করা হয়েছে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে। মেডিসিন ও শিশু বিভাগের চিকিৎসকরাও অনুপস্থিত। এনেস্থেসিয়া কনসালট্যান্ট না থাকায় প্রয়োজনীয় অস্ত্রোপচার কার্যক্রম ব্যাহত হচ্ছে।

অ্যাম্বুলেন্স ও অবকাঠামোর করুণ দশা

এই স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ৪টি সরকারি অ্যাম্বুলেন্স থাকলেও ৩টি দীর্ঘদিন ধরে বিকল হয়ে পড়ে আছে। একমাত্র সচল অ্যাম্বুলেন্সটি প্রায়ই নষ্ট হয়ে যায়, ফলে রোগীদের মারাত্মক দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে।

হাসপাতাল ভবনেও রয়েছে নানা সমস্যা। প্রসূতি ওয়ার্ডের শৌচাগার ব্যবহারের অনুপযোগী। বিদ্যুৎ ও পানির সরবরাহেও অনিয়ম দেখা যাচ্ছে। অনেক সময় রোগীদের বাইরে থেকে পানীয় জল সংগ্রহ করতে হয়।

দালালদের দৌরাত্ম্য ও ঘুষ বাণিজ্য

চিকিৎসা পেতে আসা রোগীরা শুধু চিকিৎসক সংকটেই নয়, দালালদের দৌরাত্ম্যেও বিপর্যস্ত হয়ে পড়ছেন। হাসপাতালে বিনামূল্যে দেওয়ার কথা থাকলেও, দালাল চক্রের মাধ্যমে রোগীদের কাছ থেকে মোটা অঙ্কের টাকা হাতিয়ে নেওয়া হচ্ছে।

সূত্র জানায়, এই চক্রের মূল হোতা হলেন এক প্রভাবশালী কর্মকর্তা, যিনি বিআরটিএ-এর মতো বিভিন্ন দপ্তরের দালালদের সঙ্গে যোগাযোগ রেখে ঘুষ বাণিজ্য পরিচালনা করেন। তার অফিস সন্ধ্যা পর্যন্ত খোলা থাকে, যেখানে স্বাস্থ্যসেবার নামে লক্ষ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নেওয়া হয়।

সচেতন মহলের দাবি ও রোগীদের আকুতি

গত ২৪ অক্টোবর স্বাস্থ্য অধিদপ্তরে পাঠানো এক চিঠিতে নান্দাইল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসক সংকটের কথা উল্লেখ করা হয়েছিল, কিন্তু এখন পর্যন্ত কোনো কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি।

এদিকে, স্থানীয় জনগণ দ্রুত চিকিৎসক নিয়োগ, অবকাঠামোগত উন্নয়ন এবং স্বাস্থ্যসেবার মানোন্নয়নের দাবি জানিয়েছেন। এক রোগীর স্বজন জানান, “আমরা প্রায় ২০ কিলোমিটার দূর থেকে এসেছি, কিন্তু ডাক্তার না থাকায় ফিরে যেতে হচ্ছে। আমাদের মতো আরও অনেকেই বিনা চিকিৎসায় ফিরে গেছেন।”

স্থানীয়দের দাবি, স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়মিত পরিদর্শন, দুর্নীতির বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা ও দ্রুত চিকিৎসক নিয়োগের মাধ্যমে সাধারণ মানুষের ভোগান্তি কমাতে হবে। তারা সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করছেন।


 

ময়মনসিংহে ১২ বছরের মেয়েকে ধর্ষণচেষ্টা: গণধোলাইয়ের পর পুলিশের হাতে আরিফ, উত্তেজিত জনতার বিক্ষোভ

মোঃ বিল্লাল হোসেন মানিক ক্রাইম রিপোটার
প্রকাশিত: শনিবার, ১৫ মার্চ, ২০২৫, ১:০৬ পূর্বাহ্ণ
ময়মনসিংহে ১২ বছরের মেয়েকে ধর্ষণচেষ্টা: গণধোলাইয়ের পর পুলিশের হাতে আরিফ, উত্তেজিত জনতার বিক্ষোভ

Oplus_131072

ময়মনসিংহে ১২ বছরের মেয়েকে ধর্ষণচেষ্টা: গণধোলাইয়ের পর পুলিশের হাতে আরিফ, উত্তেজিত জনতার বিক্ষোভ

ময়মনসিংহ প্রতিনিধি: ময়মনসিংহের মাসকান্দার গণসার মোড়ে একটি বাড়িতে ঢুকে ১২বছরের কন্যা   শিশুকে  ধর্ষণের চেষ্টা চালায় আরিফুল ইসলাম ২৩ কিন্তু মেয়েটির চিৎকারে স্থানীয়দের তৎপরতায় ঘটনাস্থলেই তাকে আটক করে উত্তেজিত জনতা। এরপর শুরু হয় গণধোলাই। একপর্যায়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে এনে পুলিশ আসামিকে উদ্ধার করে হেফাজতে নেয়।

কিন্তু এখানেই থেমে থাকেনি উত্তেজিত জনতা। বিক্ষুব্ধ লোকজন থানার সামনে জড়ো হয়ে আসামির দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবিতে বিক্ষোভ শুরু করে। পরিস্থিতির অবনতি হতে পারে এমন আশঙ্কায় পুলিশ কৌশল অবলম্বন করে আসামিকে অন্যত্র সরিয়ে নেয়, যাতে তাকে কোনো বড় ধরনের ক্ষতির সম্মুখীন হতে না হয়।

জনরোষ ও পুলিশের কৌশলী পদক্ষেপ

স্থানীয়দের অভিযোগ, এ ধরনের অপরাধের ঘটনা আগেও ঘটেছে, কিন্তু অপরাধীরা আইনের ফাঁক গলে বেরিয়ে যায়। তাই এবার তারা তাৎক্ষণিকভাবে প্রতিক্রিয়া দেখিয়েছে। তবে পুলিশের দাবি, আইন নিজের হাতে তুলে নেওয়া ঠিক নয়, তাই পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতেই দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।

গণধোলাই ও বিচারপ্রক্রিয়া: কোনটি সঠিক?

এ ধরনের ঘটনা সমাজে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উপর কী ধরনের প্রভাব ফেলে, তা নিয়ে বিশ্লেষকদের মধ্যে মিশ্র প্রতিক্রিয়া রয়েছে। কেউ কেউ বলছেন, অপরাধের বিরুদ্ধে তীব্র প্রতিক্রিয়া হওয়া স্বাভাবিক, তবে সেটি আইনগত কাঠামোর মধ্যেই থাকা উচিত। অন্যদিকে, অনেকে মনে করেন, বারবার অপরাধ ঘটতে থাকলে জনগণের মধ্যে ক্ষোভ জমে, যার ফলশ্রুতিতে এমন ঘটনা ঘটে।

পরবর্তী পদক্ষেপ ও তদন্ত

পুলিশ জানিয়েছে, ঘটনার বিস্তারিত তদন্ত চলছে এবং যথাযথ আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এছাড়া, আসামির বিরুদ্ধে ধর্ষণচেষ্টা ও অন্যান্য অপরাধে মামলা দায়ের করা হবে।

এই ঘটনার সত্যতা ও প্রেক্ষাপট আরও গভীরভাবে খতিয়ে দেখার জন্য প্রশাসন কাজ করে যাচ্ছে। তবে এটি স্পষ্ট যে, জনতার মধ্যে অপরাধবিরোধী ক্ষোভ ক্রমশ বাড়ছে, যা ভবিষ্যতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় নতুন চ্যালেঞ্জ তৈরি করতে পারে।

বিস্তারিত জানতে চোখ রাখুন ‘কাগজের আলো’-তে।